শবে বরাত তথা ভাগ্য রজনী যাকে হাদিসের পরিভাষায় লাইলাতুন নিসফে মিন শাবান বলা হয়। যার ফজিলতের ব্যাপারে অসংখ্য ছহি ও গাইরে ছহি হাদিস প্রমানিত। যার কারণে ঐ রাত বিশ্ব মুসলিমের নিকট অতি সমাদৃত হওয়ায় অত্যন্ত আবেগাপ্লুত হয়ে বিশ্ব মুসলিম সারারাত জাগ্রত থেকে মহান রবের আরাধনায় লিপ্ত হয়ে হাদিস অনুযায়ী পরদিন রোজাপালনের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি ও অগনিত সাওয়াব লাভে নিজেকে নিমগ্ন রাখেন। কুরআন ও হাদিসের যথাযথ রিসার্চ না করে এটাকে বিদয়াত ও নাজায়েজ বলে সাধারণ মানুষকে ইসলামের কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়া সত্যিই পথভ্রষ্টা ও গোমরাহি ছাড়া আর কিছু নয়। এতে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে কত বড় শাস্তির অধিকারী হবে আল্লাহ তায়ালায় ভাল জানেন। আল্লাহ তায়ালা সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুক।
Mohammad ullah siddiqui, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
শবে বরাত তথা ভাগ্য রজনী যাকে হাদিসের পরিভাষায় লাইলান নিসফে মিন শাবান বলা হয়। যার ফজিলতের ব্যাপারে অসংখ্য ছহি ও গাইরে ছহি হাদিস প্রমানিত। যার কারণে ঐ রাত বিশ্ব মুসলিমের নিকট অতি সমাদৃত হওয়ায় অত্যন্ত আবেগাপ্লুত হয়ে বিশ্ব মুসলিম সারারাত জাগ্রত থেকে মহান রবের আরাধনায় লিপ্ত হয়ে হাদিস অনুযায়ী পরদিন রোজাপালনের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি ও অগনিত সাওয়াব লাভে নিজেকে নিমগ্ন রাখেন। কুরআন ও হাদিসের যথাযথ রিসার্চ না করে এটাকে বিদয়াত ও নাজায়েজ বলে সাধারণ মানুষকে ইসলামের কার্যক্রম থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়া সত্যিই পথভ্রষ্টা ও গোমরাহি ছাড়া আর কিছু নয়। এতে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে কত বড় শাস্তির অধিকারী হবে আল্লাহ তায়ালায় ভাল জানেন। আল্লাহ তায়ালা সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুক।
মোঃ হাবিবুল্লাহ, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
শবে বরাত ফার্সি শব্দ হওয়ায় আরবি ভাষার হাদিসে এ শব্দটি নেই। ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’ এর আরবি প্রতি শব্দের হাদিস উল্লেখ করা হল। এ ছাড়াও বহু সহীহে হাদিসে শবে বরাত সম্পর্কে সুন্দর আলোচনা এসেছে। যা দ্বারা প্রমানিত শবে বরাত বেদায়াত নয় ইবাদত। অথচ একজন অস্বীকারকারী ব্যক্তির উক্তি উল্লেখ করে শবে বরাতের নেয়ামত থেকে দুরে রাখার জন্য কৌশলী রিপোর্ট তেরী করা হল। বড়ই পরিতাপের বিষয় শিক্ষাবিষয়ক এ পত্রিকায় তা ছাপা হল। মানুষ কার রিপোর্টে আস্থা রাখবে?
Tabiatkowser, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ‘আলেমে দ্বীন, সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি, ইমাম ‘আব্দুল ‘আযীয বিন ‘আব্দুল্লাহ বিন বায (রা.) বলেছিলেন, প্রচলিত বিদ’আতগুলোর মধ্যে একটি হলো শাবান মাসের মধ্য ভাগে ‘শবে বরাত’ উদযাপন এবং ওইদিন রোজা পালন করা, যা কিছু সংখ্যক লোক ধর্মের মধ্যে নতুনত্ব চালু করেছে৷ অথচ শরিয়াহতে এর স্বপক্ষে নির্ভরযোগ্য কোনো দলিল নেই। এরা পৃথিবীর মুসলমানদের ধোকা দিচ্ছে আর দিনের পর দিন মুসলমানদেরকে ছাওয়াব থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে। তাই আল্লাহ এসব ঈমান চোরদের থেকে দ্বীন ইসলামকে হেফাজত করুন।