এক হাজার পাচঁশত শিক্ষক কর্মচারীর বেতন ভাতা না পাওয়ার বিষয়টি নিঃসন্দেহে বেদনাদায়ক। তবে উপ-পরিচালক মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বরিশাল অঞ্চল জনাব মোঃ আনোয়ার হোসেন চাকরি জীবনে কখনো অবৈধ টাকা-পয়সা বা অন্য কোনো সুবিধা গ্রহণ করেছেন এমন কথা কখনো শুনিনি,আপনারাও হয়তো শোনেননি।কাগজপত্র যথাযথভাবে দাখিল করতে না পারলে বা কোথাও কোন গ্যাপ থাকলে তিনি কখনোই ছাড় দেন না।কাগজপত্র চাহিদা মোতাবেক দাখিল করা হলে তাকে কখনো কালক্ষেপণ করতে দেখিনি।আমি নিজেও আমার প্রতিষ্ঠানের অনেক শিক্ষক কর্মচারীর এমপিও ভুক্তি, উচ্চতর বেতন স্কেল প্রাপ্তি সহ বিভিন্ন কাজ করেছি।আমার কখনোই কোনো সমস্যা হয়নি।সুতরাং, আমার ভুক্তভোগী সহকর্মী ভাইবোনদের অনুরোধ করবো আপনারা পুনরায় আপনাদের চাহিদা মোতাবেক কাগজপত্র জমা দেন।তিনি কালক্ষেপণ না করে কাজ করে দিবেন।কাগজপত্রের সমস্যার জন্য একজন সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তাকে বিতর্কিত করলে আদতে শিক্ষা পরিবারেরই বড় ক্ষতি হতে পারে।
Partha Sarathi Ray, ৩১ মার্চ, ২০২৪
বিষয়টি সত্য। আমার স্ত্রী ভুক্তভোগী। ওটা আনোয়ার হোসেন নয়, জানোয়ার হোসেন! যৌক্তিক কারণ ছাড়াই সে ফাইল আটকে দেয়। দৈনিকশিক্ষার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Partha Sarathi Ray, ৩১ মার্চ, ২০২৪
বিষয়টি সত্য। আমার স্ত্রী ভুক্তভোগী। ওটা আনোয়ার হোসেন নয়, জানোয়ার হোসেন! যৌক্তিক কারণ ছাড়াই সে ফাইল আটকে দেয়। দৈনিকশিক্ষার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Salim Ullah, ৩১ মার্চ, ২০২৪
বিষয়টি সত্য হলে, এই নামটির বিপরীত শব্দটি যথেষ্ট মানান সই হবে।