মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মাননীয় জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার প্রণীধানযোগ্য সুপারিশমালা শিক্ষামন্ত্রীর কতটুকু মানবে সেটাই কথা।

স্যারে কথা সহমত পোষণ করছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় ডে চালু করতে হবে। আমার মনেহয় শুধু শিক্ষার্থী নয় এতে অভিভাবকরাও উপকৃত হবে। রাতে মোবাইলে আসক্ত শিক্ষার্থী র অভ্যাস পরিবর্তন হবে। রাত জেগে টিভি দেখার অভ্যাসও। (আমিও ২৫ কিলোমিটার দুরে শিক্ষকতা করি) ভালো কিছু সবার সুবিধা ভেবে হয় না.

সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মর্নিং করা হোক।

মর্নিং স্কুল দিলে সকলেরই সুবিধা হয় ছাত্রছাত্রী যাও বেশি স্কুলে উপস্থিত হয় ক্লাস তো ভালো হয় এজন্য অত বিতর্ক না করে মর্নিং স্কুল দেওয়াটাই ভালো।

মর্নিং স্কুল দিলে সকলেরই সুবিধা হয় ছাত্রছাত্রী যাও বেশি স্কুলে উপস্থিত হয় ক্লাস তো ভালো হয় এজন্য অত বিতর্ক না করে মর্নিং স্কুল দেওয়াটাই ভালো।

আমি তা শতভাগ সমর্থন করি। কারণ এতে টিপিন ছুটিতে শিক্ষার্থীরা পলায়নের প্রবনতা অনেকটায় হ্রাস পাবে।শিক্ষকদের তেমন ছুটি নেওয়ার প্রোয়োজন হবেনা। তাই সারা বছরও যদি মর্নিং চালু থাকে আরো বেশী ভাল হয়।

১০-৫টা কখনও স্কুল টাইম হতে পারে না।এতে শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।বিকালে খেলতে পারেনা।শীতের দিনে রাতই হয়ে যাবে।আনন্দহীন শিক্ষা শিক্ষাই নয়।

আগামী স্কুল খোলার দিন থেকে সারা বছর মর্নিং স্কুল চাই।

স্যারের কথাগুলো বাস্তব সম্মত। প্রচন্ড তাপদাহে মর্নিং স্কুলই ভালো।

ছাত্র ছাত্রী বিদ্যালয়ে না আসলে কিছুই হয়না ! স্কুলের সময় সকালেই দেয়া হোক , কিন্তু যে সকল শিক্ষক ৩০/৪০ মাইল দূরে থেকে শিক্ষকতা করেন তারা ও-ই সময়ে উপস্থিত হতে পারেন ! সামান্য অথবা ৫/৭ মিনিট দেরি হলে লাল কালি দিয়ে লেট মার্ক আর মাস শেষে বেতন কর্তন । শিক্ষকদের ভোগান্তির শেষ নেই ।

বাড়ি থেকে ৩০/৩২ মাইল দূরে শিক্ষকতা করেন । পরীক্ষার কেন্দ্র থাকাতে প্রতিষ্ঠান প্রধান ভোর সাতটায় ক্লাসের সিদ্ধান্ত নেন প্রতিবছরই শীত কিংবা গরমে। ফজরের নামাজের ওয়াক্ত দেখে নামাজ আদায় করে বের হয়ে পড়েন, আযান না দিতেই অন্ধকারে রওনা দিতে হয়। রাস্তায় সিএনজির জন্যে অপেক্ষা । একমাসের বেশি সময় পরীক্ষা চলে । সিএনজি রিজার্ভ করে যেতেই খরচ হয় ৩৫০থেকে ৪০০ টাকা ! আর যদি একটু দেরি হয় ক্লাস থাক বা না থাক লেট মার্ক , পড়ে,পরে বেতন কর্তন করা ইত্যাদি ইত্যাদি অসুবিধায় পড়তে হয় । দূরের শিক্ষক হিসেবে বা যানবাহন সময় মতো নাপেলে মাঝে মধ্যে একটু দেরি হয়, তাতেও ছাড় দেওয়া হয়না । সকাল সাতটার বদলে সাড়ে সাতটায় দিলে উপকার হতো দূরের সকল শিক্ষকের ।

স্যারের কথার সাথে আমি সম্পুর্ন একমত।

সহমত পোষণ করছি

এই গরমে মর্নিং স্কুল হলেই ভালো হতো।