গ্রাম এলাকায় বোর ফসলের জন্য ১০%শিক্ষার্থীও বিদ্যালয়ে উপস্থিত থাকতে পারেনি। কাজেই শনিবারে খোলা রাখা এবং শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করা হবে বলে মনে করি। শিক্ষকরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উপায়ে শিক্ষার্থীদের উপর পঠন পাঠন কার্যক্রম চালিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে থাকেন। এ বিষয়টি শিক্ষক শিক্ষার্থীদের উপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। আর জাতীয় দিবস গুলিতে শিক্ষকদের ছুটি উপভোগ করার কোন সুযোগ নেই।
মোঃ রফিকুল ইসলাম, ০৪ মে, ২০২৪
শনিবারে খোলা রাখা এবং শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করা অযৌক্তিক বলে মনে করি। আর জাতীয় দিবস গুলিতে শিক্ষকদের ছুটি উপভোগ করার কোন সুযোগ নেই।
মোঃ শহীদুল ইসলাম, ০৩ মে, ২০২৪
শিক্ষকরা অবহেলা করলে বা তাদের উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করলে শিক্ষার ঘাটতি থেকেই যাবে বরং শনিবার বন্ধ রেখেই এ ঘাটতি বিশেষ উপায় পূরণের চেষ্টা করতে পারে শিক্ষকরা। এজন্য শিক্ষার ঘাটতি পূরণে শনিবারে খোলা রাখা এবং শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করা অযৌক্তিক বলে মনে করি।
মোঃ শহীদুল ইসলাম, ০৩ মে, ২০২৪
শিক্ষকরা অবহেলা করলে শিক্ষাগতি থেকে যাবে বরং শনিবার বন্ধ রেখেই এ ঘাটতি বিশেষ উপায় পূরণের চেষ্টা করতে পারে শিক্ষকরা। এজন্য শনিবারে খোলা রাখা অযৌক্তিক।
Hasan Ahamed, ০৩ মে, ২০২৪
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী! আপনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলতে চাই। বিগত দিনগুলোতে সরকার শিক্ষকদেরকে যেভাবে পরিচালনা করে আসছে আপনিও সেভাবে পরিচালনা করুন। সাপ্তাহিক শনিবার ছুটি এটা বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে একজন শিক্ষকের অধিকার। এটার উপর হস্তক্ষেপ করবেননা। শিক্ষককে চাপে রেখে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি আদৌ সম্ভব নয়। তাই শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি করার আগে শিক্ষকের অধিকার নিয়ে কাজ করুন শিক্ষার উন্নতি এমনিতেই হয়ে যাবে।
Tabiatkowser, ০৩ মে, ২০২৪
বর্তমান নতুন কারিকুলামের প্রথম বৈশিষ্ট্য ছিল শনিবারের ছুটি যা শিক্ষার্থীদের ও শিক্ষকদের কাছে আনন্দের বিষয় হিসাবে প্রচার করা হয়েছিল। কারিকুলামের বৈশিষ্ট্য ও ইতিবাচক দিক হিসাবে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা সবাই স্বাচ্ছন্দে উপভোগ করেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও একজন দায়িত্ববান শিক্ষামন্ত্রীর মুখ দিয়ে যখন নতুন কারিকুলামের এজেন্ডা ও বৈশিষ্ট্য ভঙ্গ করা হয় তাহলে এই নতুন কারিকুলাম শুরুতে হোঁচট খেয়েছে আর সরকারের পরিকল্পনা ব্যহত হবে এতে কোন সন্দেহ নেই।