দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ল্যাব এসিস্টেন্টরা প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিটিম হিসেবে কাজ করে। ল্যাব এসিস্টেন্টরাতো কোন ক্লাসের উপযুক্ত না তাদের মাধ্যমে কোন ক্লাস করানো উচিত নয়। তাহলে এই ল্যাব এসিস্টেন্ট কিভাবে ক্লাস নেয় এবং ছাত্রীদেরকে উত্ত্যক্ত করে? এর পিছনে কার হাত রয়েছে? এ পর্যন্ত তিনি কতজন ছাত্রীর শ্লীলতাহানি করেছে তা তদন্ত করে ফিরিস্তি আকারে প্রকাশ করা হোক। নতুবা এই লম্পট ল্যাব এসিস্ট্যান্ট এর কারণে প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হবে নিঃসন্দেহে।
Tabiatkowser, ০৪ মে, ২০২৪
এসব কিছুর মূল হল প্রধান শিক্ষক। তাকে ডান্ডাবেড়ি পড়িয়ে ঠিকমতো রিমান্ডে নিলে সবকিছু বেরিয়ে আসবে। দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা কিভাবে বেপরোয়া হয়ে গিয়েছে এবং যে পরিমাণ তারা অন্যায় ও অর্থ আত্মসাৎ করে যাচ্ছে। এর ফলে দিন দিন প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ যেমনি বিঘ্নিত হচ্ছে তেমনিভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌনাচার কার্যকাপও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এখন প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌনাচার নিরোধ সেল গঠন করার পাশাপাশি দ্রুত বদলি সিস্টেম চালু করা খুবই প্রয়োজন ।
Md.A Kobir, ০৪ মে, ২০২৪
এদে প্রকাশ্যে পাথর নিক্ষেপ করে মারা উচিত। তানাহলে এ অনৈতিক কাজ সমাজ থেকে যাবে না।