মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

স্বকৃীতি প্রাপ্ত নন এমপিও প্রতিষ্ঠানগুলো এমপিও দিয়ে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয় আমাদের এই দূর্বিষহ জীবন থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি।

কিছু শিক্ষক (যোগ্যতায় নয় তদবীরে নিয়োগ পাওয়া, নকল করে সনদ অর্জন) কিছু না বুঝে হুদাই চিল্লায়। উনারা জানেনই না, সাংবাদিক নিজের কথা নয় সংশ্লিষ্টদের বলা কথা লিখেন। এখানে শিক্ষা মন্ত্রী যদিেউৎসব ভাতা নিয়ে ওমন মন্তব্য করে থাকেন তাহলে সাংবাদিক কেমন করে পরিবর্তন করবেন। যাই হোক সকলের বোধদয় হোক। সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য শুভ কামনা নিরন্তর।

কখন থেকে কার্যকর হবে

বেসরকারি শিক্ষকদের পক্ষে যদি কোনো সাংবাদিক কিছু লিখতে যায় তখনই এই ভোদাই গুলো হুদাই ভুল ধরে। পন্ডিতি চো...। মা..চো. এত ঠিক লিখতে পারলে তো সাংবাদিক হইতি আর সবার ওপরে ছড়ি ঘোরাতি। সাংবাদিক না হতে পারলে শিক্ষা ক্যাডার হতি।

এমপিও ভুক্ত ত্বিতীয় শ্রেণীর ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী যে বেতন পাই এখানে লিখতেও লজ্জা করছে। এরা যে কত কষ্টে দিন কাটাচ্ছে শুধু তারাই জানে এসব অভিশাপ লাগবে শিক্ষামন্ত্রীর

সেই সাথে উৎসব ভাতাটাও সমান করে দিয়েন।কারন উৎসব ভাতা মধ্যেও অনেক ফারাক রয়েছে।

আমরা বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারীরা এ খবর শুনে খুশি। বাড়ীভাড়ার সাথে ঊৎসব ভাতার ও পরিবর্তন দরকার। আগামী জুলাই এর আগে এটির বাস্থবায়ন চাই এটা আমাদের প্রত্যশা।

উৎসব ভাতার মধ‍্যে ব‍্যাপক পার্থক্য রয়েছে। সরকারি চাকরীজীবিরা ১৬০০০টাকায় ১৬০০০ টাকা উৎসব ভাতা পান (১০০℅) এম পি ওভুক্ত শিক্ষকরা পান ৪০০০ টাকা (২৫℅) অনুদানভোগীরা উৎসব ভাতার দাবিদার নয়, সেটা এমপিওশিক্ষকরা জানেনা

সরকারি-বেসরকারি শিক্ষকদের ভাতার টাকা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, চিকিৎসা ভাতা ও উৎসব ভাতার মধ্যে খুব একটা ফারাক নেই। এই কথাটি ডাহা মিথ্যা কথা? সরকারী শিক্ষকরা উৎসব ভাতা ১০০% পান আর বে-সরকারী শিক্ষকরা পান ২৫% তাহালে তেমন একটা পার্থক্য নেই বলাটা খুবই দুঃখ জনক।

বলা হয়েছে উৎসব ভাতায় খুব একটা ফারাক নাই। কিন্তু সরকারীরা পান ১০০% আর এমপিও ভূক্তরা পান ২৫% মাঝখানে ব্যবধান ৭৫%। এই ৭৫% ব্যবধানকে বলা হচ্ছে খুব একটা ফারাক নয়। আশ্চর্য !

আশা নি‌য়েই বাঁচ‌তে হ‌বে। দেখা যাক ক‌বে প্র‌তিফলন ঘ‌টে ?

অধিকাংশ ননএমপিও ও এমপিও শিক্ষক ভুলেই গেছেন যে তারা অন্য চাকরি না পেয়ে এসেছেন।

কোনো চাকরি না পেয়ে ননএমপিও এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা বুঝতেই পারেন না সরকার ও সমাজ তাদেরকে কি চোখে দেখেন। শুধু কবিতায় আছে শিক্ষকের মযাদা

শুধুমাত্র বাড়িভাড়া নয় দয়া করে আমাদের মূলবেতন কাঠামো বৃদ্ধির চেষ্টা করুন মাননীয় মন্ত্রী। মানবেতন জীবন যাপন করছি ১২,৫০০টাকায়।