তাড়াতাড়ি ঈদের ছুটি বাতিল করে দেন তা না হলে পড়া শোনার বিশাল ক্ষতি হয়ে যাবে। ঈদ জীবনে অনেক আসবে সিলেবাস শেষ করার সময় আর আসবে না ফিরে।
শনিবারের ছুটির পাশা পাশি শক্রবার ছুটিও বন্ধ করে দেওয়া হোক।
মোঃ আব্দুল আজিজ বকশী, ০৯ জুন, ২০২৪
বাংলাদেশে অনেক অযোগ্য ছাগল চেয়ার দখল করে বসে আছে
Md Rashedul Islam, ০৯ জুন, ২০২৪
করোনার সময়ে মাসের পর মাস শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়েছে, তাই সময় হয়েছে শুক্রবার স্কুল খোলা রেখে ওসব ক্ষতিও পুষিয়ে নেওয়ার। কতোটা জ্ঞানপাপী হলে ঠুনকো অজুহাতে শিক্ষকদের ছুটি বাতিল রাখে! ঝড়, রোদ- বৃষ্টি এসব চলমান বিষয়; তাহলে কি উনি কখনো ছুটি বাতিল করবেন, আবার ইচ্ছা হলে বহাল রাখবেন? প্রাকৃতিক দুর্যোগে যখন সবকিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয় তখন শুধু শিক্ষার ক্ষতি আলাদাভাবে পুষিয়ে নিতে হচ্ছে কেন? যখন ১২৫০০ টাকা একজন শিক্ষকের বেতন হয়, আর ৩১০০ টাকা ঈদ বোনাস হয়, তখন একবার ভেবে দেখা উচিত যে আপনারা কতোটা শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি এবং আপনাদের গৃহীত পদক্ষেপগুলো কতোটা শিক্ষা বান্ধব। শিক্ষকরা কি যে অপমানিত আর লজ্জিত তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা জানেন।
idris ahmed, ০৯ জুন, ২০২৪
ঘূর্ণিঝড়ের সময়ও আমাদের কিছুটা স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা বন্ধ রাখতে হয়েছিল। সমগ্র বাংলাদেশ না কিছু নিদৃষ্ট এলাকা; এক কথায় বললে পারতেন শনিবার বন্ধ থাকবে না খোলা থাকবে সেটার ক্ষমতা শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের ইচ্ছার বিষয়। সাংবাদিকদের বললেই হলো যে প্রশ্ন করবেন আগে অনুমোদন নিয়ে প্রশ্ন করবেন। যাতে বিভ্রান্তি না ছড়ায়।
Md. Rafiqul Alam, ০৮ জুন, ২০২৪
শনিবার স্কুল বন্ধ রাখার পক্ষে আমি নই। কারন যে উদ্দেশ্যে শনিবার স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছিল , সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি। বরং সপ্তাহে ২দিন বন্ধ থাকার কারনে শিক্ষকরা অন্য পেশায় জড়িয়ে গেছে। তাই কোমলমতি
শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে শনিবার বন্ধ Cancel করা উচিত।