মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

গ্রাম অঞ্চলের লোকজন এত সচেতন নয় যে তারা সব সময় সংবাদ দেখে বা সরকারের এক এক সময়ের এক এক রকম সিদ্ধান্ত তারা খুজে বেড়াবে। ছুটি ঘোষণা করে আবার স্কুল খুলে দেওয়ার এ সিদ্ধান্ত তারা কিভাবে জানবে? তাহলে এখন কি শিক্ষকগন শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি ডাকতে যাবে? শিক্ষা মন্ত্রণালয় যারা চালাচ্ছে তাদের স্বেচ্ছাচারিতার একটা সীমা থাকা উচিৎ। ছুটি ঘোষণার আগেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ ছিলো। এতে কি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভাব মূর্তি ক্ষূন্ন হচ্ছে না?

বাংলাদেশ অভ্যুদয় থেকে এ পর্যন্ত সাবেক শিক্ষা মন্ত্রীর শিক্ষা প্রশাসন ও বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রীর শিক্ষা প্রশাসন এমন একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে যা দেশের মানুষের কাছে আমার হয়ে থাকবে।

একজন ম্যাচিউর শিক্ষামন্ত্রি প্রয়োজন। ছুটি নিয়ে হেয়ালি। বর্তমানে ছুটি চলছে। অনেকে চিকিৎসার জন্য বা অন্যকারণে বাইরে আছে। এখন প্রতিষ্ঠান চালু হলে তাদের জন্য প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হওয়া কঠিন হবে। এখন ছুটি কমানো হল। এটা ছুটি ঘোষনার আগেই করতে হত। অর্থাৎ ২৬ তারিখ পর্যন্ত ছুটি দিতে হত। তাহলে সমস্যা কম হত।

আমি আমার জীবনে এমন অদক্ষ শিক্ষা প্রশাসন দেখিনি। তারা জানে না, কাল কী করবে। যারা একটা সিদ্ধান্ত ও ঠিক মত দিতে পারে না, তাদের এই পদ ত্যাগ করা উচিৎ।

আমি আমার জীবনে এমন অদক্ষ শিক্ষস প্রশাসন দেখিনি। তারা জানে না, কাল কী করবে। যারা একটা সিদ্ধান্ত ও ঠিক মত দিতে পারে না, তাদের এই পদ ত্যাগ করা উচিৎ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ব্যাপারে যদি এত সচেতন ও সৎ চিন্তা করে, তাহলে শিক্ষকদের অধিকার ও সামাজিক মর্যাদা নিয়ে নিয়ে কেন এত চিন্তা করে না। তাই একবার ভেবে দেখার জন্য অনুরোধ করছি।