কমিটি প্রধানসহ সাধারণ শিক্ষকের উপর জুলুম করে। কিন্তু তাদের কোন ফেনাল্টি দিতে হয় না। তাই উনারা এই কাজ করতে দিধা করেন না। আমি আশ্চর্য্য হই যে, অপরাধ প্রমাণের আগেই শাস্তি শুরু হয়। অর্থাৎ সাময়িক বরখাস্ত করার সাথে সাথে তার বেতন ভাতা বন্ধ করে দেয়। এখন সে কি বিচারে দাবিতে দারে দারে ঘুরবে নাকি সংসারের খরচ যোগাবে? তাই আইন সংশোধন করে নিতে হবে যে, অপরাদ প্রমানের আগে বেতন ভাতা বন্ধ করা যাবে না। যদি কেউ করে থাকে প্রধান এবং সভাপতির তিন বা যা সিদ্ধান্ত হয় তত দিন জেল হয়ে যাবে। ক্ষমতা থাকবে ফেনাল্টি থাকবে না, এই নীতি জুলুমবাজকে সহায়তা করা।
মহিউদ্দিন আহমেদ, ১৩ আগস্ট , ২০২৪
সরকারি স্কুলের ন্যায় বেসরকারি স্কুলের কমিটি চাই। কমিটির সাসপেন্ডর ক্ষমতা বাতিল চাই।
মহিউদ্দিন আহমেদ, ১৩ আগস্ট , ২০২৪
ম্যানেজিং কমিটির হাতে সাস্পেনশনের ক্ষমতা নারাখার দাবি জানাচ্ছি। কমিটির লোকেরা বিভিন্ন ভাবে শিক্ষকদের নির্যাতন করে। কোনো শিক্ষককে এক বার সাময়িক বর্খাস্ত করলে হাই কোর্টের আদেশেও তাকে পুনঃ কাজে যোগদান করতে দেয় না। এ হয়রানি থেকে শিক্ষককুলকে বাঁচাতে তথাকথিত ম্যানেজিং কমিটির শিক্ষক কর্মচারী সাসপেন্ড করার ক্ষমতা বাতিলের জোর দাবী জানাচ্ছি।