মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

Shimul hasan, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষার অবস্থা বেশ করুন। সেই হিসেবে প্রাথমিক শিক্ষকদের সর্বোচ্চ ১৯ গ্রেড দেওয়া যৌক্তিক। দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংক্ষা একপবারেই কম। আমার দেখা মতে অনেক প্রাথমিক শিক্ষকের সন্তান কিন্ডারগার্টেনে পড়ে। সরকারি প্রথমিকের সন্তান যদি কিন্ডারগার্টেনে পড়ে, তবে কার সন্তানের জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ে? এই সবই হয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অবহেলা,ফাঁকিবাজি ও অনিয়মিত হওয়ার জন্য। তাই তাদের সন্তানদের কিন্ডারগার্টেনে পড়ায়। এই হিসেবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির যৌক্তিক কোন কারন আমি দেখি না।
Shimul hasan, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষার অবস্থা বেশ করুন। সেই হিসেবে প্রাথমিক শিক্ষকদের সর্বোচ্চ ১৯ গ্রেড দেওয়া যৌক্তিক। দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংক্ষা একপবারেই কম। আমার দেখা মতে অনেক প্রাথমিক শিক্ষকের সন্তান কিন্ডারগার্টেনে পড়ে। সরকারি প্রথমিকের সন্তান যদি কিন্ডারগার্টেনে পড়ে, তবে কার সন্তানের জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ে? এই সবই হয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অবহেলা,ফাঁকিবাজি ও অনিয়মিত হওয়ার জন্য। তাই তাদের সন্তানদের কিন্ডারগার্টেনে পড়ায়। এই হিসেবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির যৌক্তিক কোন কারন আমি দেখি না।
Tabiatkowser, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
প্রাথমিক শিক্ষকরা যদি দশম গ্রেড পাওয়ার যৌক্তিকতা রাখে তাহলে লেখাপড়ার গ্রেড কিরূপ হওয়ার যৌক্তিকতা রয়েছে তা একবার ভেবে দেখাও উচিত। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের লেখাপড়ার মান বিবেচনা করলে এসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ঠিক আছে । যদিও বলা হয় প্রাথমিক শিক্ষাকে শিক্ষার বুনিয়াদ। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি হিসেবে বিচার করলে মনে হবে প্রাথমিক শিক্ষা একজন শিশুর জন্য অঙ্কুরে বিনষ্ট হওয়ার মত। অন্যদিকে একজন প্রাথমিক বিদ্যালয় এর শিক্ষিকা যদি মা হয় তখন তার মাতৃত্ব ছুটিতে চলে যায় ছয় মাস। অথচ ওই শিক্ষিকা বসে বসে ছয় মাস বেতন গুনবে কিন্তু তার লেখাপড়ার দায়িত্ব কে নিল এটার কোন নির্দেশনা নেই। মাতৃত্ব ছুটি লেখাপড়ার ঘাটতি হলো এটা পূরণ করার জন্য কর্তৃপক্ষ কি ব্যবস্থা নিল তা সরকার ও কর্তৃপক্ষ কি একবার ভেবে দেখেছেন? উল্লেখ্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এমন কিছু শিক্ষক রয়েছে যারা কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে কোন চাকরি বাকরি না করে বছরের পর বছর তারা সরকারি বেতন আত্মসাৎ করে যাচ্ছে তার দিকেও কর্তৃপক্ষের কোন দৃষ্টি নেই। তাই দেশের প্রাথমিক শিক্ষা থেকে বিভিন্ন ধরনের জঞ্জাল মুক্ত করে দেশের এই বুনিয়াদি শিক্ষাকে এগিয়ে নেওয়া একান্ত প্রয়োজন।
Akram Hossain, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
মাধ্যমিক ৯ম গ্রেড চাই। জাতীয় করন চাই। নাহলে তীব্র আন্দোলন হবে।
Akram Hossain, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
এত ভান করে বললেন যেন শুধু প্রাইমারির শিক্ষকই ১০ গ্রেড পাওয়ার যোগ্য। তাহলে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কি শুরু থেকে ৯ম গ্রেড পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না?? প্রাথমিকের শিক্ষরাই সব অবদান রাখে শিক্ষার ক্ষেত্রে। আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কি আঙুল চুষে বসে বসে। কেন এত বৈষম্য।প্রয়োজন হলে মাধ্যমিক এর শিক্ষকরা রাজপথে নামতে বাধ্য। মাধ্যমিক বিদ্যালয় জাতীয় করন চাই দ্রুত।
S M KAMAL UDDIN ., ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
প্রাথমিক শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দিলে , মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক কি দিতে হবে ।