মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

অডিটর রা বেশি কিছু তো চান না, শুধু এক এমপিও দিলেই হয়।

এমপিও ভুক্ত প্রতিষ্ঠানের নন এমপিও শিক্ষকদের সন্মানী দেওয়ার কথা বললে প্রতিষ্ঠানের কোনো অর্থ নেই বলে নন এমপিও শিক্ষকদের লজ্জিত করে অথচ অডিটরের ক্ষেত্রে এতো টাকা দিতে হবে কেন। কাজেই এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের সনদ ও যাবতীয় কাগজপত্র ভালো করে দেখা দরকার। শিক্ষক যদি হারাম খায় তাহলে তো শেষ।

এমপিও ভুক্ত প্রতিষ্ঠানের নন এমপিও শিক্ষকদের সন্মানী দেওয়ার কথা বললে প্রতিষ্ঠানের কোনো অর্থ নেই বলে নন এমপিও শিক্ষকদের লজ্জিত করে অথচ অডিটরের ক্ষেত্রে এতো টাকা দিতে হবে কেন। কাজেই এমপিও ভুক্ত শিক্ষকদের সনদ ও যাবতীয় কাগজপত্র ভালো করে দেখা দরকার। শিক্ষক যদি হারাম খায় তাহলে তো শেষ।

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অডিট মানে এক এমপিওর টাকা অডিটরের একাউন্টে জমা দেওয়া বা খামে করে একজন ঢাকায় নিয়ে দিয়ে আসা, এমনটাই নোয়াখালীর সকল এম.পি.ও ভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জন্মলগ্ন থেকে জেনে এসেছে। আল্লায় কবে এটা থেকে মুক্ত করবে?

এ আতংকের নাম অর্থ বানিজ্য

শুধুমাত্র শিক্ষায় অডিটে নয়,সকল ক্ষেত্রে ঘুস দুর করতে পারলে কর্মক্ষেত্রে কর্মচান্চল্য ও নিতী-নৈতিকতা ফিরে আসবে।

মিনিস্ট্রি অডিট মানেই প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক-কর্মচারীর ১ মাসের সমুদয় বেতন প্রদান করা।এই অনিয়ম ও দূর্নীতি বন্ধ করতে সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিৎ।

মিনিস্ট্রি অডিট মানেই প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক-কর্মচারীর ১ মাসের সমুদয় বেতন প্রদান করা।এই অনিয়ম ও দূর্নীতি বন্ধ করতে সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিৎ।

মিনিস্ট্রি অডিট মানেই প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক-কর্মচারীর ১ মাসের সমুদয় বেতন।

দিস ইজ ওপেন সিক্রেট ইন বাংলাদেশ