৩৫ নিয়ে কত আন্দোলন, কত সংগ্রাম!! গদিতে যিনিই বসেন তিনিই সুর বদল করে কথা বলে। মুলতই কি ৩৫ করা ঊচিত??
একজন শিক্ষার্থী ৭ বছর বয়সে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি হয়। সে হিসাবে ৫ম শ্রেনি পাশ করে ১২ বছর বয়সে। এসএসসি পাশ করে ১৭/১৮ বছর বয়সে। এইচ এসসি পাশ করে ১৯/২০ বছর বয়সে। বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করতে ২৫/২৬ বছর সময় লাগে। তারপর মাস্টার্স পাশ করতে ২৭/২৮ বছর কেটে যায়। আর যদি কেঊ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বারে চান্স না পায় তাহলে আরও এক বছর কেটে যায়। অর্থাৎ ২৮/২৯ বছর কেটে যায়।এছাড়া ভার্সিটিতে শেষণ জট রয়েছে। করোনাকালিন কিছুটা গ্যাপ রয়েছে। আর মেয়েদের বেলায় বিয়ের একটা বিষয় আছে। বিয়ের এক বছর এরা চাকরির জন্য তেমন প্রস্তুতি নিতে পারে না। তাহলে একজন অভিভাবক একটা সন্তানের পিছনে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে যদি ৪/৫ বছর দরখাস্ত করার সুযোগ না পায় তাহলে সন্তানের পিছনে এত টাকা খরচ করে লাভ কি? আর বর্তমানে বেশিরভাগ অভিভাবকের একটা কিংবা দুইটা মেয়ে আছে। মেয়েরা যদি চাকরি না পায় তাহলে এদের বাবা মাকে কে দেখবে?? আমার মতে ৩৫ বছর করলে অনেক ভালো হয়। একটু সময় নিয়ে চাকরির দরখাস্ত করতে পারে।আর ৩০ থাকলে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী হতাশা কিংবা কেঊ চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা করবে। তাই ৩৫ এর সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।