মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

আমলারা কখনোই শিক্ষকদের পক্ষে কথা বলেনি। তারা সবসময় শিক্ষকদের অবহেলিত করে রেখেছে। ইএফটির নামে শিক্ষকের প্রত্যাশায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে।

আমলারা কখনোই শিক্ষকদের পক্ষে কথা বলেনি। তারা সবসময় শিক্ষকদের অবহেলিত করে রেখেছে। ইএফটির নামে শিক্ষকের প্রত্যাশায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে।

আমলারা কখনোই শিক্ষকদের পক্ষে কথা বলেনি। তারা সবসময় শিক্ষকদের অবহেলিত করে রেখেছে। ইএফটির নামে শিক্ষকের প্রত্যাশায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে।

আমলারা কখনোই শিক্ষকদের পক্ষে কথা বলেনি। তারা সবসময় শিক্ষকদের অবহেলিত করে রেখেছে। ইএফটির নামে শিক্ষকের প্রত্যাশায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে।

স্বাধীনতার ৫৩ বছর। শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন করে জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিনত করার প্রচেষ্টা সরকারের। কিন্তু এই ৫৩ বছর তিনটি রাজনৈতিক দলের পালাক্রমে সরকারের ক্ষমতায় ছিল। কোন রাজনৈতিক দলের এমন বোধ উদয় হয়নি শিক্ষার মাধ্যমে জনসংখ্যা জনসম্পদে পরিনত করার। প্রত্যেক রাজনৈতিক দল শিক্ষা নিয়ে গেম খেলে। শিক্ষা হচ্ছে তুরুপের তাস। বারবার কারিকুলাম পরিবর্তন। কিন্তু কারিকুলাম বাস্তবায়নের কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেয় না কেউই। অনুদানের অপমান শিক্ষা আজ মৃয়মান। মোদ্দা কথা ভিক্ষা দিয়ে শিক্ষা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। শ্রমিকদের পারিশ্রমিকের উপর নির্ভর করে কাজের গুণগত মান। পকেটে পুটিমাছ কেনার টাকা নিয়ে বাজারে যেয়ে ইলিশ ক্রয় সম্ভব নয়। তদ্রূপ অনুদান দিয়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষকতা পেশায় আনা সম্ভব নয়। এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি/চেয়ারম্যান। হোক সে নিরক্ষর বা স্বশিক্ষিত। থাকেনা তাদের ভাষার মাধুর্যতা, চালায় শুধু ক্ষমতা। অধিকাংশ হেড টিচার হয় তোষামোদি, ঠিক রাখতে চায় তাদের গদি। শিক্ষকদে আর্থসামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত না হলে মেধাবীদের শিক্ষকতা পেশায় আনা প্রায় অসম্ভব। এজন্য চাই জাতীয়

বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৪ এ সবাইকে শুভেচ্ছা অভিনন্দন। বিশ্ব শিক্ষক দিবস সফল হোক।