অষ্টাদশ শিক্ষক নিবন্ধনের ভাইভার প্রথম ধাপে গতকাল বৃহস্পতিবার ছিলো পঞ্চম দিন।এদিন যারা ভাইভা দিয়েছেন, তারা দৈনিক আমাদের বার্তাকে তাদের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন।
গাজীপুর থেকে আসা মো. রাজিব বাবু বলেন,আমি এসেছি স্কুল ২ পর্যায়ের এর ভাইভা পরীক্ষা দেওয়ার জন্য এনটিআরসিএ কার্যালয়ে, ফার্স্ট শিফটে আমার ভাইভা শুরু হয়েছিল ।আমার ভাইভা অভিজ্ঞতার কথা যদি বলি আমার এক মিনিট সময় লেগেছে ভাইভা দিতে, আমাকে কয়েকটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছে প্রথমে জিজ্ঞেস করেছে তোমার নাম কি বললাম, কোথা থেকে এসেছো বললাম, এবং তোমার কোন সাবজেক্ট আমি বললাম ইংরেজিতে পড়ি, তারপর জিজ্ঞেস করল সাবজেক্ট কি এবং প্রেডিকেট কী বললাম, তারপর জিজ্ঞেস করল একটা সেন্টেন্সের তো এই দুইটাই অংশ আমি বললাম জি, এরপর আমাকে উপসর্গ দিয়ে প্রশ্ন করল, উপসর্গের কাজ কি বললাম, উপসর্গ দিয়ে একটি বাক্য তৈরি করো,আমি বললাম ভাত একটি শব্দ ভাতের সাথে উপসর্গ প্র যুক্ত করলে হয় প্রভাত,।প্রভাত মানে সকাল তারপর অন্যান্য স্যারেরা বলল তোমাকে আর ধরার কিছুই নেই বোঝা যায়, তাই সবশেষে বলা যায় আজকের ভাইভা ইনশাআল্লাহ খুব ভালো হয়েছে।
নওগাঁ থেকে আসা সানজিদা খাতুন বলেন,ইংলিশ ও জেনারেল নলেজে ভাইভা পরীক্ষা ছিল। প্রথমত আমার নাম ও জেলার নাম জিজ্ঞেস করেছে, কোথায় পড়াশোনা করি এগুলোর উত্তর দেয়ার পর আমাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে পলাশীর যুদ্ধ কখন হয় এবং সেনটেন্স কাকে বলে? ভাষা কাকে বলে ?বর্ণ কি অক্ষর কি বাক্য কি এগুলি জিজ্ঞেস করেছে। তিন চার মিনিটের ভাইভা পরীক্ষা দিয়েছি এটাই আমার প্রথম ভাইভা, আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্রী, আমি রিটেনেও পরীক্ষা দিয়ে টিকেছি সেজন্যই ভাইভা দেয়ার জন্য রাজশাহী থেকে ঢাকা এসেছি।
নুরুদ্দিন গাইবান্ধা থেকে বলেন, আমি পরীক্ষা দিতে এসেছি ইবতেদায়ী শিক্ষক ভাষা বাংলা ও ইংরেজি, এটি আমার প্রথম ভাইভা ছিল আলহামদুলিল্লাহ আমি আনেক খুশি। ভাইভা রুমে ৪-৫ মিনিট ছিলাম। আমাকে বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয়েছিল যেমন :একটি সার্থক বাক্যের কয়টি গুণ থাকে এবং একটিভ ভয়েস থেকে প্যাসিভ ভয়েস লিখতে দেয়া হয়েছিল কিছু বাংলা শব্দ লিখতে দেয়া হয়েছিল যেমন: ফটোস্টেট, আকাঙ্ক্ষা।
গাইবান্ধা থেকে হুমায়ুন কবির বলেন, আমি পরীক্ষা দিতে আসছি ইবতেদায়ী জেনারেল শিক্ষক ভাষা বিষয়ক।
আমাকে তিনটি প্রশ্ন করা হয়,
প্রথম প্রশ্নটি ছিল বাংলাদেশের জাতীয় কবি কে? উত্তর হবে কাজী নজরুল ইসলাম।তারপর আমাকে বলা হয় ওনার একটা উপাধি ছিলো সেটা কি? উত্তর : উপাধি ছিল বিদ্রোহ কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
তারপরে প্রশ্নটি ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যগ্রন্থের নাম কি এবং কোন কাব্যগ্রন্থের জন্য উনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন ? আরো প্রশ্ন ছিলো কবি জসীমউদ্দীন ওনাকে কেন পল্লী কবি বলা হয়। সর্বশেষ প্রশ্নটি ছিল আমার নিজে গ্রাম সম্পর্কে ইংরেজিতে একলাইন বলা। আলহামদুলিল্লাহ আমার উত্তরে স্যাররা অনেক সন্তুষ্ট ছিলেন।
গাইবান্ধা থেকে সৌরভ হাসান বলেন, ভাইভা বোর্ডে দুজন ম্যাডাম একজন স্যার ছিলেন সবাই অনেক আন্তরিক।আমাকে মোট সাতটি প্রশ্ন করা হয়েছিল,পাঁচটি সঠিক উত্তর দিতে পারলেও বাকি দুইটা পারিনি।
প্রথম প্রশ্ন ছিল: আমি গতকালকে গাইবান্ধা থেকে ঢাকায় ট্রেনে এসেছি। ইংরেজিতে ট্রান্সলেশন করতে বলা হয়েছিল এবং আমি গাইবান্ধা সরকারি কলেজে ইংরেজি তৃতীয় বর্ষে পড়ি। এটাও ট্রান্সলেশন ছিল।পাশাপাশি একটা শব্দ বাংলায় লিখে দেওয়া হয়েছিল আরেকটি ইংরেজিতে (ফরেন, মুমূর্ষ),সর্বশেষ দুইটা প্রশ্ন ছিল,প্রচলিত ও সাধু রীতির পার্থক্য কি এবং অধিকরণ কাকে বলে? দুই লাইনের অনেক বড় একটা ট্রান্সলেশন ছিল যেটা আমি পারিনি।
আমি জান্নাতুল বুশরা, গাজীপুর জেলা থেকে এসেছে, আমি সাইকোলজি ডিপার্টমেন্ট থেকে এসেছি। এবং আমাকে অনেকগুলোই প্রশ্ন করা হয়েছে। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে দ্বন্দ্ব সমাস,একটি উদাহরণ দিতে বলেছে, তারপর কুমিরের কান্না কি, সে বিষয় জিজ্ঞেস করেছে, এবং আমার ডিপার্টমেন্ট কি এবং আমি কোথা থেকে এসেছি এগুলো জিজ্ঞেস করেছে এবং একটি ভয়েস চেঞ্জ করতে বলেছে। এগুলি আমাকে জিজ্ঞেস করেছে। এর আগেও আমি আরও একটি ভাইভা দিয়েছি সেটি ছিল একটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভাইভা। ওই ভাইভার পর এটা আমার দ্বিতীয় ভাইভা, ইনশাল্লাহ ভালো হয়েছে।
টাঙ্গাইল থেকে মিম খাতুন বলেছেন আমি পরীক্ষা দিতে এসেছি ইবতেদায়ী ভাষায়,স্যার এবং ম্যাডাম অনেক আন্তরিক ছিলেন। আমাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল সন্ধি কাকে বলে? আমার নামের অর্থ কি এবং আমি কোন বিষয়ে পড়াশোনা করেছি কোন কলেজ থেকে। সবশেষে মিম খাতুন দৈনিক শিক্ষাডটকম কে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই এবং বলেন দৈনিক শিক্ষা আমি ফলো করি।
গাইবান্ধা থেকে আসা মাসুমা আক্তার বলেন,অর্থনীতি বিভাগ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছি। ভাইভা দিতে এসে আমি অনেক খুশি স্যার ম্যাডাম অনেক আন্তরিক ছিলেন। আমাকে প্রথম প্রশ্ন করা হয়েছে ভাষা কাকে বলে? বর্ণ কি? এবং একজন শিক্ষক হিসেবে ছাত্র-ছাত্রীর সাথে আমার আচরণ কেমন হবে। আমি সঠিক উত্তর দিতে পেরেছি সব মিলিয়ে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো হয়েছে। দৈনিক আমাদের বার্তার পক্ষ থেকে প্রশ্ন প্রশ্ন করা হয়েছিল আপনি যদি শিক্ষক হন তাহলে কি করবেন? জবাবে বললেন, শিক্ষকতা একটি মহান পেশা আমি একজন শিক্ষক হলে অনেক খুশি হব।
টাঙ্গাইল জেলা থেকে পিংকি বলেন, আমি ভাইভা দিয়েছি তিন মিনিটের মত। টোটাল তিনটা প্রশ্ন করা হয়েছিল প্রথম প্রশ্নটি ছিল বাংলা থেকে, কল্লোল শব্দের সমার্থক শব্দের অর্থ কি দ্বিতীয় প্রশ্নটি ছিল বাংলাদেশের বিভাগ কয়টি সর্বশেষ প্রশ্ন।
মোঃ মামুন হাওলাদার পটুয়াখালী জেলা থেকে বলেন,আমাকে মোট তিনটি প্রশ্ন করা হয়েছিল বাংলা থেকে আরবি করন।
প্রথম প্রশ্নটি ছিল পঞ্চম শ্রেণির আরবি কি? দ্বিতীয় প্রশ্নটি ছিল মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ এটা কি কোন কোরআনের আয়াত নাকি হাদিস, নাকি অন্য কিছু।তৃতীয় প্রশ্নটি ছিল প্রথম শ্রেণীর আরবী কি? জেন্ট কন্টিনিউয়াস টেন্স এর গঠন কি এবং সবগুলো সাবজেক্ট আমি পড়াতে পারবো কিনা।
বরগুনা থেকে হাসান মিয়া বলেন, আমাকে মাত্র দুটি প্রশ্ন করা হয়েছিল একটি প্রশ্ন বাংলা থেকে অপরটি ইংরেজি থেকে। প্রথম প্রশ্নটি ছিল রবি ঠাকুরের ছদ্মনাম কি?দ্বিতীয় প্রশ্নটি স্যার মৌখিকভাবে (এডুকেশন শব্দটি) ইংরেজিতে বানান করেন আমি উচ্চারণ করে উত্তরটি জানিয়ে দেই।
নরসিংদী থেকে আবুবকর সিদ্দীক বলেন, আজকের নিবন্ধন ভাইভা পরীক্ষা দিয়েছি স্কুল পর্যায়ে টু ভাষা বাংলা ও ইংরেজি, প্রশ্ন আজকে সহজে করতেছে, সাবজেক্ট ভিত্তিক হালকা কিছু করছে আর হচ্ছে ইংরেজি বেশি জিজ্ঞেস করছে যে একটা সেন্টেন্স বলেন যে এটাতে এলফাবেট কয়টা আছে।আমার নামের অর্থ জানতে চাইলো, আবু মানে ছেলে,সিদ্দিক মানে, সত্যবাদী।
সিলেট জেলা থেকে আসা আছিয়া বাহার চৌধুরী ইভা বলেন, আজকে আমি ভাষা বিষয়ক পরীক্ষা দিতে এসেছি। প্রথমেই প্রশ্ন করেন আমার নামে একজন ব্যক্তি আছেন তিনি কে? আমি উত্তর করি ফেরাউনের স্ত্রীর নাম, আমি যেহেতু ভাষা বিষয়ক একজন ছাত্রী আমাকে বাংলা ভাষা থেকে প্রশ্নগুলো করা হয়েছিল। তারপর প্রশ্ন করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথের শেষের কবিতার বিখ্যাত চরিত্রর নাম কি? মহাকাব্য কি? তারপর প্রশ্ন ছিল ইরানের একজন কোবির নাম,আমি উত্তর দিয়েছি মহাকবি ফেরদৌস,ওনার একটি মহাকাব্য সাহনামা।এবং ইংরেজি লিটারেচার থেকে জন মিল্টনের মহাকাব্যের একটি নাম বলো। উত্তর হবে প্যারাডাইস লস্ট।
ময়মনসিংহ থেকে সপ্তমী রানী বর্মন বলেন,ভাইভা রুমে প্রবেশ করার পর ম্যাম আমাকে জিজ্ঞেস করল তোমার নাম কি, কোন জায়গা থেকে এসেছো। ইংলিশে সনেট কাকে বলে?সনেটের কয়টা অংশ,কয়টা লাইন। আমাকে একটা সেনটেন্স দিয়েছে, সেন্টেন্স লেখার পর, কোন টেন্সে আছে?
নওগাঁ জেলা থেকে আসা জাহিদ হাসান বলেন, ভাইভা বোর্ডে প্রবেশ করার পর, আমাকে জিজ্ঞেস করল, আপনার নাম কি? আপনি কোন বিষয়ে পড়াশোনা করেন। আর্টিকেল থেকে কিছু প্রশ্ন করেছে, পার্টসঅপিস থেকে কিছু প্রশ্ন করেছে। আটিকেল থেকে আমাকে যে প্রশ্নটি জিজ্ঞেস করেছিল, হি ইস ড্যাস ইডিয়েট, এখানে কোন আর্টিকেল বসবে।
গাইবান্ধা থেকে নাসরিন আক্তার বলেন, আমি আজ স্কুল দুই পর্যায়ের বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ের ভাইভা দিতে এসেছি। আমাকে ভাইভাতে প্রশ্ন করা হয়েছিল, বাচ্চা যদি দুষ্টুমি করে তাহলে তাকে কিভাবে সামলাবেন। আমি উত্তর দিয়েছি কৌশল অবলম্বন করে শিখাবো। আমি ভাইভা বোর্ডে ২ মিনিটের মতন ছিলাম। আমার রেজাল্টের মার্ক আগে হয়ে গেছে তো। এজন্য ভাইভা বোর্ডে বেশিক্ষণ রাখে নি।
গাইবান্ধা জেলা থেকে আসা সাদিয়া আনোয়ার বলেন, আমি ইংরেজি ডিপার্টমেন্ট থেকে এবার ফোর্থ ইয়ারের পরীক্ষা দিয়েছি। আমি যদি ইংরেজি ডিপার্টমেন্টে, আমি ইংরেজি সাবজেক্ট কেন নিয়েছি সেই বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছে। ইংরেজিতে আমার কলেজ সম্পর্কে কয়েকটি বাক্য জিজ্ঞেস করেছে। শব্দ কাকে বলে, কয়েকটি শব্দের উদাহরণ। কয়েকটি বাক্য, দ্বন্দ্ব এবং বানান লিখতে বলেছেন।
পঞ্চম দিনে মোট দশটি বোর্ডে দুই ব্যাচে ভাইভায় অংশ নেন প্রার্থীরা। প্রথম ব্যাচের পরীক্ষা সকাল সাড়ে ৯টায় ও দ্বিতীয় ব্যাচের পরীক্ষা বেলা সাড়ে ১১টায় শুরু হয়। গতকাল স্কুল-২ পর্যায়ের ২০১২৫৩৬৫১ থেকে ২০২০০৪০০২ রোল নম্বরধারীদের মধ্যে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা অংশ নেয়। চতুর্থ দিন মোট ৬০০ জন প্রার্থীর ভাইভা নেয়া হয়। আগামী রোববার ২০২০০৪০৮৭ থেকে ২০২০৩৮২২২ রোল নম্বরধারীদের মধ্যে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভাইভা অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গত রোববার এই ভাইভা শুরু হয়। আগামী নভেম্বর অবধি প্রথম ধাপের ভাইভা অনুষ্ঠিত হবে। শিগগিরই দ্বিতীয় ধাপের ভাইভার সূচি প্রকাশ করবে এনটিআরসিএ। পর্যায়ক্রমে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মোট ৮৩ হাজার ৮৬৫ জন প্রার্থী ভাইভায় অংশ নেয়ার সুযোগ পাবেন।
মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীকে অবশ্যই সব শিক্ষা সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট, এনআইডি বা জন্ম নিবন্ধন সনদ ও লিখিত পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড সঙ্গে আনতে হবে। যেহেতু এবার ভাইভার জন্য আলাদা প্রবেশপত্র দেয়া হয়নি, তাই লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রই মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র হিসেবে গণ্য হবে।এর আগে গত ২২ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) এক বিজ্ঞপ্তিতে মৌখিক পরীক্ষা শুরুর তারিখ জানানো হয়।
তার আগে গত ১৪ অক্টোবর অষ্টাদশ শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। গড় পাসের হার ছিলো ২৪ শতাংশ। তার আগে গত ১৫ মে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। তাতে গড় পাসের হার ছিলো ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ। স্কুল ও কলেজ পর্যায় মিলিয়ে মোট পাস করেন চার লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন চাকরিপ্রার্থী। গত ১৫ মার্চ অনুষ্ঠিত প্রিলিমিনারিতে ১৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭১৯ জন আবেদন করলেও পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন।
শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।