এই রেফারিকে এমন ম্যাচে দেওয়া উচিত না : মেসি - দৈনিকশিক্ষা

এই রেফারিকে এমন ম্যাচে দেওয়া উচিত না : মেসি

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

কোয়ার্টার ফাইনালে রুদ্ধশ্বাস জয়ের পর শেষ চারে উঠেছে আর্জেন্টিনা। নেদারল্যান্ডসকে টাইব্রেকারে হারিয়েছে মেসি-মার্টিনেজরা। তবে এই ম্যাচে নেতিবাচকভাবে আলোচনায় এসেছে রেফারিং। ম্যাচ শেষে রেফারি আন্তনিও মাতেও লাহোসকে নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন লিওনেল মেসি।

স্প্যানিশ রেফারি আন্তনিও মাতেও লাহোস ১৬ কোচ-ফুটবলারকে দেখিয়েছেন হলুদ কার্ড। মোট ৪৮বার তিনি ফাউলের বাঁশি বাজিয়েছেন। লাহোজ মেসিকেও কার্ড দেখিয়েছেন একবার। ম্যাচ জেতার পরও রেফারির প্রতি নিজের অসন্তোষ জানিয়ে মেসি বলেন, 'আমার মনে হয় ফিফার এই রেফারিকে এই ধরনের ম্যাচে দায়িত্ব দেওয়া উচিত না। কারণ সে এটার যোগ্যই না।'

ম্যাচ জেতার প্রতিক্রিয়া জানিয়ে মেসি বলেন, 'অনেক আনন্দ, অনেক খুশি লাগছে। ম্যাচটা অতিরিক্ত সময় কিংবা পেনাল্টিতে যাওয়ারই কথা ছিল না। আমাদের ভুগতে হতো এরপর। কিন্তু আমরা বেরিয়ে এসেছি, যেটা দারুণ।'

পেনাল্টি শ্যুট আউটে ২ পেনাল্টি ঠেকিয়ে আর্জেন্টিনার নায়ক বনে যাওয়া এমিলিয়ানো মার্টিনেজও ক্ষুব্ধ স্প্যানিশ এই রেফারিতে। তিনি বলেছেন, 'তিনি বিশ্বকাপের সবচেয়ে বাজে রেফারি। তিনি খুবই জেদি। তাকে কিছু বললে তিনি খুবই বাজেভাবে এর উত্তর দেন।'

এমন বাজে রেফারিং করার একটি কারণও খুঁজে পেয়েছেন আর্জেন্টিনার বাজপাখি। মার্টিনেজ বলেন, 'আমার মনে হয় স্পেন বিদায় নিয়েছে ইতোমধ্যেই। তিনি তাই আমাদের বিদায়টাও খুব করে চেয়েছিলেন।'

সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ ক্রোয়োশিয়া। যারা কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়ে হারিয়েছে ব্রাজিলকে। সেমির প্রতিপক্ষ নিয়ে আগাম সতর্কবার্তা দিয়ে রেখেছেন মেসি। তিনি বলেছেন, 'ক্রোয়োশিয়া দেখিয়েছে তারা ভালো দল। একসময় তারা ব্রাজিলের সঙ্গে সমানতালে খেলেছে। এই দল একই কোচের অধীনে অনেকদিন ধরে খেলছে। তারা একে-অপরকে খুব ভালো জানে।'

অধ্যক্ষের অনুপস্থিতিতে শিক্ষকদের বেতন সভাপতির একক স্বাক্ষরে - dainik shiksha অধ্যক্ষের অনুপস্থিতিতে শিক্ষকদের বেতন সভাপতির একক স্বাক্ষরে জোর করে পদত্যাগ, ভালো নেই স্ট্রোক করা সেই অধ্যক্ষ - dainik shiksha জোর করে পদত্যাগ, ভালো নেই স্ট্রোক করা সেই অধ্যক্ষ বরিশালে থানায় শিক্ষার্থীদের হামলা-ভাঙচুর - dainik shiksha বরিশালে থানায় শিক্ষার্থীদের হামলা-ভাঙচুর হাজিরা মেশিন কাজে আসেনি ১৬৯ বিদ্যালয়ে, গচ্চা ৩৭ লাখ টাকা - dainik shiksha হাজিরা মেশিন কাজে আসেনি ১৬৯ বিদ্যালয়ে, গচ্চা ৩৭ লাখ টাকা পদ্মার ভাঙনে বিলীনের শঙ্কায় দুই স্কুল - dainik shiksha পদ্মার ভাঙনে বিলীনের শঙ্কায় দুই স্কুল কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0061841011047363