জাতীয় স্বার্থে শিক্ষায় বৈষম্য দূর করা জরুরি - দৈনিকশিক্ষা

জাতীয় স্বার্থে শিক্ষায় বৈষম্য দূর করা জরুরি

মাছুম বিল্লাহ |

আমরা যখন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়ি তখন একটি সিনেমার গান খুব হিট করেছিল, সিনেমার নামটি সম্ভবত ‘অশিক্ষিত’। নায়িকা গ্রাম থেকে ঢাকার সৌন্দর্য দেখে অভিভূত হয়েছে। গানটি ছিলো ‘ঢাকা শহর আইসা আমার আশা ফুরাইছে, লাল লাল নীল নীল বাতি দেইখা পড়ান জুড়াইছে-----মাটি ফাইটা বৃষ্টির পানি ঝরঝড়াইয়া পড়ে, আজব এই শহরে।’ আজব এই শহর! একবার একজন এনজিও নেতা বলেছিলেন, নারী পল্লীতে অপুষ্টিতে ভোগা মেয়েরা ঠোটে লাল লিপস্টিক লাগিয়ে পুরুষ আকর্ষণের চেষ্টা করে কিন্তু তাদের শরীরে রয়েছে অপুষ্টির ছাপ। ঢাকা সিটির সেই সময়কার সাজানোকে অপুষ্টিতে ভোগা মেয়েদের ঠোটের লাল লিপস্টিকের সঙ্গে  তুলনা করেছিলেন উক্ত এনজিও কর্মী, আমরা তখন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সবেমাত্র বেরিয়েছি। এ সব কিছুই এখন পুরনো কথা। ঢাকায় শুধু লাল লাল নীল নীল বাতি নয়,  এখানে রয়েছে  হাজার হাজার কোটি টাকার ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল। নির্মাণ করা হচ্ছে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, সিটির অনেক রাস্তাই এখন অর্ধ পশ্চিমা দেশের মতো, রয়েছে শত শত  মাল্টিস্টোরাইজ বিল্ডিং। গ্রামের অবস্থাও আগের মতো নেই। অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পরিবহন ব্যবস্থাও উন্নত হয়েছে অনেক। এসব পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একটি জায়গায় কিন্তু সেভাবে পরিবর্তন আসেনি, আর সেটি হচ্ছে শিক্ষা। শিক্ষাক্ষেত্রে সুষম উন্নয়ন হয়নি।

অনেক উদাহরণের মধ্যে একটি উদাহরণ যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে আবার সেই লিপস্টিকের কথা মনে পড়ে। এই ঢাকা সিটিতে ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে অনেকগুলোই  টিনের ছাউনি দিয়ে তৈরি ছোট্ট  ঘর, যেখানে ১০ থেকে ১২টি বেঞ্চ বসিয়ে পাঠদান কার্যক্রম চলে। অনেক বিদ্যালয়ে নেই খেলার মাঠ, যা শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধির জন্য একান্ত জরুরি। অনেক বিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা নেই। নেই শৌচাগার এবং বর্ষাকালে মেঝেতে স্যাঁতস্যাতে হয়ে যায়। অনেক বিদ্যালয়ে শিক্ষকরা নিজ উদ্যোগে এলাকাবাসীর সহায়তায় শৌচাগার নির্মাণ করেছেন। সমস্যা শুধু জরাজীর্ণ ভবনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, শিক্ষার সার্বিক আয়োজনেই অবহেলার ছাপ ষ্পষ্ট। শিক্ষানীতি অনুসারে বিদ্যালয়গুলোয় প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক থাকার কথা। কিন্তু গড়ে এই সংখ্যা ৪৫ জন, কোথাও কোথাও আরো বেশি। বিদ্যালয়গুলোতে সরকারিভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত দপ্তরি, নিরাপত্তা প্রহরী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও আয়া নেই। ব্যবস্থাপনা কমিটির বা স্থানীয় মানুষের অনুদানে সামান্য বেতনে কোনো কোনো বিদ্যালয়ে এ ধরনের কর্মী রাখা হয়েছে। বিদ্যালয়গুলো জরাজীর্ণ, মলিন ও অপরিচ্ছন্ন। মানে সর্বত্রই দারিদ্র্য আর অবহলোর ছাপ। বেশ কিছু বিদ্যালয়ের জমি ও অবকাঠামো বেদখল হয়ে গেছে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা দখল করে নিয়েছে। এভাবে শিক্ষার সব আয়োজনেই অবহেলার ছাপ বিদ্যমান। আর তাই সহজেই অনুমেয় এখানে কি ধরনের লেখাপড়া হয়, আর কোনো ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রম যে অনুষ্ঠিত হয় না তা তো বোঝাই যাচ্ছে। আলো ঝিলমিল ঢাকা সিটিতে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় আমাদের ভবিষ্যত বংশধরদের জন্য শিক্ষার এই ধরনের আয়োজন আমাদের অনেকটাই অবাক করে দেয়।

সারা দেশে বর্তমানে ৬৫ হাজার ৬২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে। রাজধানীতে রয়েছে ৩৪২টি। এর মধ্যে ২১টি বিদ্যালয়ের জমি ও চারটির ভবন বেদখল হয়ে যাওয়ার খবর পত্রিকায় দেখলাম। সংবাদটি আমাদের বিস্মিত করেছে, ছোট বাচ্চাদের বিদ্যালয় বেদখল অথচ কোনো উচ্চবাচ্য নেই!। বিষয়টি আমাদের অজানা নয় যে, ক্ষমতার ছত্রছায়ায় এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরাই দখলের কাজটি করে থাকেন। রাজধানীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে দৃষ্টিনন্দন ভবন নির্মানের জন্য ১ হাজার ১৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার, যেটি একটি প্রশংসনীয় কাজ এবং এই প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর পর্যন্ত।  কিন্তু ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত মাত্র ১০টি বিদ্যালয়ে এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে, যা খুবই হতাশাব্যঞ্জক। পাশাপাশি এটাও বলতে হয় যে, বিশাল এক জনসংখ্যার শহর রাজধানী ঢাকা, এখানে  মাত্র ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কি যথেষ্ট? তার মানে কি আমরা বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষাকে উৎসাহিত করছি? যদি তাই করে থাকি, সেটি করলেও ভালোভাবে করতে হবে। পুরো শিক্ষার দায়িত্ব ও দেখভাল করা সরকারের একার পক্ষে যে সম্ভব নয় তা বহুবার এবং প্রতিদিনই প্রমাণিত হচ্ছে। সেজন্য বেসরকারি ব্যবস্থাপনা কিংবা সরকারি বেসরকারি যৌথ ব্যবস্থাপনায় শিক্ষা পরিচালনা করার উদাহরণ তৈরি করা প্রয়োজন। সেটি মুখের কথায় নয়, বরং কাজে প্রমাণ করতে হবে। বেসরকারি সংস্থাগুলো যখন এসব কাজ সুষ্ঠুভাবে করতে যায় তখন দেখা যায় সরকারি বাধা। বিষয়টিকে স্পষ্ট করা দরকার এবং রাষ্ট্রীয় একটি সঠিক নীতি থাকা দরকার যে, মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে বেসরকারি সংস্থাগুলো কি কি করতে পারে, কিভাবে করতে পারে। ছোট শিশুদের ঠকানোর অধিকার আমাদের নেই। উপযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষা পাওয়া তাদের অধিকার, আমরা তাদেরকে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারি না। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এ দুরবস্থায় প্রতীয়মান হয় দেশের অন্যান্য এলাকা, বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বেশির ভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবস্থাও ভালো নয়।

১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রায় ৩৭ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ করার মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা হয়। ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ  থেকে ধাপে ধাপে আবারো প্রায় ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করা হয়। এগুলো অত্যন্ত প্রশংসনীয় পদক্ষেপ কিন্তু প্রাথমিক শিক্ষক্ষেত্রে বৈষম্য বৃদ্ধি ও মানের উন্নয়নে আমরা এগুতে পারিনি। বিত্তবান ও সামর্থ্যবান মানুষ বিপুল অর্থ খরচ করে সন্তানদের বেসরকারি বিদ্যালয়ে পড়াচ্ছেন, সেটি কেবল ঢাকা সিটিতে কিংবা বড় বড় শহর ও জেলা শহরেই নয়, এটি গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত। বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষাকেও আমরা পুরোপুরি অস্বীকার করতে পারবো না, তা ছাড়া তুলনা করার জন্যও সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে শিক্ষা থাকাটা একেবারে অর্বাচীন কোনো সিদ্ধান্ত নয়। কিন্তু রাষ্ট্রীয় নীতি এখানে যাই থাকুক, আমাদের শিক্ষার্থীরা বিশেষ করে নিম্নআয়ের পরিবারের শিক্ষার্থীরা কিন্তু পিছিয়ে পড়ছে। কেউ কেউ বলছেন, রাজধানীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শোচনীয় অবস্থা হয়েছে মূলত দুটি কারণে। প্রথমত, এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দরিদ্র পরিবারের ছেলে-মেয়েরা পড়ে, তাই এগুলোর দিকে তেমন রাষ্ট্রীয় নজর নেই। দ্বিতীয়ত, স্থানীয় প্রভাবশালীরা চান না সেখানে সরকারি প্রাথমিকগুলো ভালোভাবে চলুক। সরকারি বিদ্যালয় উঠে গেলে তারা জমি ও ভবন  অনায়াসে দখলে নিতে পারবে। শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খেলার মাঠ, খেলাধুলা ও শরীরচর্চার আয়োজন জরুরি হলেও রাজধানীর ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৫২টিতেই কোনো খেলার মাঠ নেই। সব মিলিয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর এতোটাই দুরবস্থা যে, সেখানে সন্তানদের ভর্তি করানোকে নিজেদের সম্মানহানি হিসেবে গণ্য করেন সচ্ছল অভিভাবকরা। সেদিন একজন রিকশাচালকের সঙ্গে কথা বলছিলাম। তার দুটো সন্তানই বেসরকারি বিদ্যালয়ে পড়ছে। আমি বললাম সরকারিতে পড়ালে তো কোনো টাকা লাগতো না, তারপরও সেখানে পাঠাচ্ছেন না কেন। উত্তরে বললেন, ঐসব জায়গায় পাঠিয়ে ধরা খেয়েছি। কোনো পড়ালেখা নেই। আসলে এটিই তো বাস্তব কথা। 

দিল্লির সরকারি বিদ্যালয়গুলোও একসময় জরাজীর্ণ ছিলো। সঙ্কট ছিলো শিক্ষকের, শ্রেণিকক্ষ ও প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরণের, শিক্ষার মান ছিলো নিম্ন। ঢাকার মতো এসব সরকারি বিদ্যালয়েও দরিদ্র ও নিম্নবিত্তরা ছাড়া আর কেউ তাদের সন্তানদের পাঠাতে চাইতেন না। কিন্তু পরিস্থিতির পরিবর্তন শুরু হয় ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে আম আদমি পার্টি ক্ষমতায় আসার পর। তারা স্বাস্থ্য, পানি, বিদ্যুৎ ইত্যাদি পাবলিক সেক্টরগুলোর মতো শিক্ষা খাতেও যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করতে থাকে। আম আদমি পার্টির লক্ষ্য ছিলো দিল্লির সরকারি বিদ্যালয়গুলোকে এমনভাবে সংস্কার করা যেন সেখানে পড়তে আসা শিশুদের মধ্যে গরিবের বিদ্যালয়ে পড়ার হীনমন্যতা না থাকে। তারা জানে, ভারতের তীব্র প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনী ব্যবস্থায় জনগণের মন জয় করেই তাদের ক্ষমতায় থাকতে হবে। এ কারণেই স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও পানির মতো পাবলিক সার্ভিস বা সর্বজন খাতের উন্নয়নের গুরুত্ব তাদের কাছে অপরিসীম। আমাদের দেশেও বিভিন্ন সেক্টরে প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে কিন্তু স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিদ্যুৎ ও পানির মতো সর্বজন খাতে সুলভে মানসম্পন্ন সেবা দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা তৈরি হচ্ছে না। ফলে ক্রমাগত বাণিজ্যিকীকরণে এসব খাত থেকে সুলভে মানসম্পন্ন সেবা পাওয়ার অধিকার থেকে জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে। এ ঘটনা ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও দিল্লির শিক্ষা মডেল বিষয়ে যেমন আগ্রহ তৈরি করেছে, ভারতের বাইরেও সরকারি বিদ্যালয়ের এই ঘুরে দাঁড়ানো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের আগস্টে নিউইয়র্ক টাইমস এ বিষয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন করেছে। শিরোনাম’ ক্লিন টয়লেটস’ ইন্সপায়র্ড টিচাস: হাউ ইন্ডিয়া’স ক্যাপিটাল ইজ ফিক্সিং ইটস স্কুল’। সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আমরা জানি থাকে না কোনো টয়লেট, থাকলেও দুর্গন্ধে সেগুলোতে ঢোকা যায় না। পানির ব্যবস্থা থাকে না, সর্বত্রই থাকে অব্যবস্থানার ছাপ, যেগুলোর দিকে দিল্লি সরকার সঠিক নজর দিয়ে পরিবর্তন এনেছে। যা থেকে আমার শিক্ষনীয় রয়েছে অনেক। যদি আমরা সেটি করতে ব্যর্থ হই তাহলে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপের মাধ্যমে কিংবা স্থানভেদে শুধু প্রাইভেট শিক্ষাকে কীভাবে মানসম্পন্ন করা যায় তার জন্য একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। এখন যে অবস্থায় চলছে এটিকে আমরা কোনক্রমেই একটি সুষ্ঠু ও সার্বজনীন ব্যবস্থাপনা বলতে পারি না।

শিক্ষাব্যবস্থা এমন হওয়া প্রয়োজন যেন ভৌগলিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক কারণে কাউকে যথাযথ শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে না হয়। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০এ ‘সাংবিধানের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশে গণমুখী, সুলভ, সুষম, সর্বজনীন, সুপরিকল্পিত, বিজ্ঞানমনস্ক ও মানসম্পন্ন শিক্ষাদানে সক্ষম শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা বলা হলেও দেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা সেই লক্ষ্য থেকে বহু দূরে। এমনকি শিক্ষানীতিতে যে প্রাথমিক শিক্ষাকে সর্বজনীন, বাধ্যতামূলক, অবৈতনিক এবং সবার জন্য একই মানের করার কথা বলা হয়েছে, সেই প্রাথমিক শিক্ষাই অর্থনৈতিক, আঞ্চলিক ও ভৌগলিক বৈষম্যমুক্ত নয়। সরকারি, বেসরকারি এবং ইংরেজি মাধ্যমের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার খরচ ও মানে রয়েছে ব্যাপক তারতম্য, এমনকি শহরের সরকারি স্কুলে সঙ্গে গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলোর শিক্ষার আয়োজনেও রয়েছে বৈষম্য। জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে এই বৈষম্য দূর করা প্রয়োজন।

লেখক: শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও লিড-এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ টিম, দৈনিক শিক্ষাডটকম ও দৈনিক আমাদের বার্তা 

 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারো ভর্তি পরীক্ষা চালু হবে - dainik shiksha জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারো ভর্তি পরীক্ষা চালু হবে সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তি: দুই দিনে আবেদন প্রায় দুই লাখ - dainik shiksha সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তি: দুই দিনে আবেদন প্রায় দুই লাখ শিক্ষক নিয়োগেও নামকাওয়াস্তে মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষা হয়: গণশিক্ষা উপদেষ্টা - dainik shiksha শিক্ষক নিয়োগেও নামকাওয়াস্তে মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষা হয়: গণশিক্ষা উপদেষ্টা পাঠ্যপুস্তক থেকে শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার বিষয়বস্তু অপসারণের দাবি - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তক থেকে শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার বিষয়বস্তু অপসারণের দাবি এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ১ ডিসেম্বর - dainik shiksha এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ১ ডিসেম্বর কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গল্প - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গল্প কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক পাঠ্যপুস্তকে একক অবদান তুলে ধরা থেকে সরে আসার আহ্বান হাসনাতের - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তকে একক অবদান তুলে ধরা থেকে সরে আসার আহ্বান হাসনাতের ৬ষ্ঠ ও ৮ম শ্রেণির বাদপড়া শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ - dainik shiksha ৬ষ্ঠ ও ৮ম শ্রেণির বাদপড়া শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0031049251556396