জেল পালিয়ে পার পেলেন না সেই ছাত্রী ধ*র্ষক - দৈনিকশিক্ষা

জেল পালিয়ে পার পেলেন না সেই ছাত্রী ধ*র্ষক

দৈনিকশিক্ষাডটকম, ঢাবি |

কুর্মিটোলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ক্যান্টনমেন্ট থানার মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মজনুকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) খিলক্ষেত থানা পুলিশ। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।  

ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে কুড়াতলী বিআরটিসি বাস কাউন্টারের পেছনে রেললাইনের পাশ থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মজনুকে গ্রেফতারের পর ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

তিনি বলেন, যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মজনু গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে বন্দি ছিলেন। কিন্তু গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর কারাগারে হামলার সময় পালিয়ে আত্মগোপনে যায়। এ ঘটনায় গাজীপুর কাশিমপুর থানায় তার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের ৫ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে নামার পর কুর্মিটোলায় নির্জন সড়কের পাশে ধর্ষণের শিকার হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই শিক্ষার্থী। পরদিন ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলা করেন তার বাবা। ধর্ষণের খবর ছড়িয়ে পড়লে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ হয়।

পরে দেশজুড়ে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনবিরোধী আন্দোলন এবং ধর্ষণকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের দাবি ওঠে। ওই শিক্ষার্থী ধর্ষণের ঘটনার তিনদিন পর মজনুকে (৩০) গ্রেফতার করে র‌্যাব।

মজনুর ছবি ধর্ষণের শিকার শিক্ষার্থীর কাছে পাঠালে তিনি তাকে শনাক্ত করেন। তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৬ মার্চ শুধুমাত্র মজনুকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।


বিচারিক কার্যক্রম শেষে ওই বছরের ১৯ নভেম্বর ঢাকার সপ্তম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার আলোচিত এ মামলায় মো. মজনুকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন।

৫৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টিই শেখ পরিবারের নামে - dainik shiksha ৫৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টিই শেখ পরিবারের নামে ছাত্ররাজনীতি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত জানালো বুয়েট - dainik shiksha ছাত্ররাজনীতি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত জানালো বুয়েট ছাত্র কেনো প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে! - dainik shiksha ছাত্র কেনো প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে! শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা নেই, তবুও তিনি উপাচার্য - dainik shiksha শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা নেই, তবুও তিনি উপাচার্য পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি বাতিল - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি বাতিল পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সচিব পদে আবারো ভাবী! - dainik shiksha পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সচিব পদে আবারো ভাবী! দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0074300765991211