টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক কারাগারে - দৈনিকশিক্ষা

টাকা আত্মসাতের অভিযোগে প্রধান শিক্ষক কারাগারে

নওগাঁ প্রতিনিধি |

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার লক্ষ্মণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই মামলায় একই বিদ্যালয়ের তিনজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। 

সোমবার বিকেলে নওগাঁর আমলি আদালত-৯ (ধামইরহাট) এর বিচারক আরেফিন রহমান এ আদেশ দেন।

অভিযুক্ত ব্যক্তিরা হলেন লক্ষ্মণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম, একই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাদেকুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন ও শরিফা খাতুন। 

সোমবার লক্ষ্মণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক নুরুল ইসলাম আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। মামলায় অভিযুক্ত অপর তিন শিক্ষক আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, লক্ষ্মণপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বে থাকার সময় নুরুল ইসলাম অভিযুক্ত অপর তিন শিক্ষকের সহযোগিতায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা মাসিক বেতনের টাকা ও বিভিন্ন পরীক্ষার সেশন ফির টাকা স্কুলের নির্ধারিত অ্যাকাউন্টে জমা না করে টাকা আত্মসাৎ করেন। এছাড়া বিভিন্ন ভুয়া ব্যয় দেখিয়ে স্কুল তহবিলের টাকা আত্মসাৎ করেন তারা।

তাদের বিরুদ্ধে ৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তুলে চলতি বছরের ১ জুন আদালতে মামলা করেন একই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হাবিবা আফরোজ। নুরুল ইসলাম চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি অবসরে যান। সোমবার বিকেলে তিনি আদালতে হাজির হয়ে জামিনের জন্য আবেদন করলে নওগাঁর আমলি আদালত-৯ এর বিচারক তার আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এছাড়া মামলার অপর তিন অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। 

আদালতে বাদীপক্ষে মামলাটির শুনানি করেন আইনজীবী এসএম যোবায়ের হোসেন। অভিযুক্ত নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে শুনানি করেন আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক। 

এইচএসসিতে বরিশাল বোর্ডে জিপিএ-৫ বেড়েছে ২৯ - dainik shiksha এইচএসসিতে বরিশাল বোর্ডে জিপিএ-৫ বেড়েছে ২৯ পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা - dainik shiksha পুরনো পদ্ধতিতে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে - dainik shiksha শিক্ষায় কী হলো তিন মাসে মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী - dainik shiksha মাদরাসায় চলে যায় প্রাথমিকের ২৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ শিক্ষার্থী কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের - dainik shiksha অবশেষে কপাল খুললো পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে বাদপড়াদের শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: ১৫তম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা - dainik shiksha গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! - dainik shiksha দপ্তরসহ সাবেক শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রীকে চালাতেন পিয়ন! ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! - dainik shiksha ৬১০ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর শিক্ষা অধিদপ্তরে নিয়োগ চূড়ান্ত! দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0086870193481445