দক্ষিণ কোরিয়ায় স্কলারশিপ, কাজ সপ্তাহে ২০–৩০ ঘণ্টা - দৈনিকশিক্ষা

দক্ষিণ কোরিয়ায় স্কলারশিপ, কাজ সপ্তাহে ২০–৩০ ঘণ্টা

দৈনিকশিক্ষাডটকম ডেস্ক |

দক্ষিণ কোরিয়া আন্তর্জাতিক সংস্থা ওইসিডির (অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) তালিকাভুক্ত দেশ। একাডেমিক কৃতিত্ব ও প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষিত ও পেশাদার ফোরামে দেশটির রয়েছে একটি অভিজাত অবস্থান। গত কয়েক বছরে কিউএস ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ শতকে রয়েছে দেশটির ৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। 

দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতি যথেষ্ট স্থিতিশীল হওয়ায় শিক্ষার্থীদের চাকরি নিয়ে তেমন বিড়ম্বনা পোহাতে হয় না। প্রতিটি জব সেক্টর একদম শিক্ষানবিশ পর্যায় থেকে জব স্যাটিসফেকশন নিশ্চিত করায় কাজে পাওয়া যায় নিরাপদ ভবিষ্যতের সম্ভাবনা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমবর্ধমান মাথাপিছু আয় এবং ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মতো বিশেষণগুলোও যুক্ত হয়েছে দেশটির চলমান প্রেক্ষাপটের সঙ্গে। সর্বোপরি প্রযুক্তিগত অগ্রগতির মধ্যে বসবাসের জন্য পূর্ব এশিয়ার সেরা গন্তব্য এই দেশ।

বিশ্বব্যাপী স্বনামধন্য দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম সারির ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হলো—সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কোরিয়া অ্যাডভান্সড ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইয়োনসেই বিশ্ববিদ্যালয়, কোরিয়া ইউনিভার্সিটি, পোহং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, সুংকিউনকওয়ান বিশ্ববিদ্যালয়, হ্যানিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়, উলসান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, দেগু গিয়াংবুক ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ও কিউং হি ইউনিভার্সিটি।

পড়াশোনার জন্য জনপ্রিয় বিষয়
অর্থনীতি, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং, ফাইন্যান্স, ফ্যাশন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট, ডিজাইন মিডিয়া, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বায়োটেকনোলজি।

আবেদনের উপায়
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রছাত্রী ভর্তির জন্য নিজস্ব অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে। তা ছাড়া ভর্তি কার্যক্রম শুরুর সময়কাল এবং পূর্বশর্তগুলোও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। তাই চূড়ান্ত আবেদনের আগে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট চেক করা উচিত।

ভর্তির আবেদনগুলো সাধারণত সেমিস্টারের ক্লাস শুরু হওয়ার অন্তত তিন থেকে চার মাস আগে জমা নেওয়া হয়। গড়পড়তায় অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির মৌসুম প্রধানত দুটি। প্রথমটি হলো স্প্রিং সেমিস্টার, যার আবেদন গ্রহণ মার্চ থেকে জুন মাসে শুরু হয়ে সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চলে।

দ্বিতীয়টি হলো ফল সেমিস্টার, যে মৌসুমের আবেদন গ্রহণ সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর অবধি শুরু করা হয়। আর ভর্তির যাবতীয় কার্যক্রম শেষ হয় মে থেকে জুন মাসের মধ্যে।

ভর্তির আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

  • সম্পূর্ণ পূরণকৃত আবেদনপত্র
  • পাসপোর্ট
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • উচ্চমাধ্যমিক সনদ বা সমমানের ডিপ্লোমা
  • ইংরেজি ভাষা দক্ষতা সনদ: টোয়েফল (ন্যূনতম ৭১) বা আইইএলটিএস (কমপক্ষে ৫ দশমিক ৫)
  • পার্সোনাল স্টেটমেন্ট
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা আর্থিক সহায়তার হলফনামা
  • লেটার অব রিকমেন্ডেশন
  • সিভি
  • পিতামাতার পাসপোর্ট বা পরিচয়পত্র (এনআইডি)
  • মাস্টার্সে আবেদনের জন্য অতিরিক্ত নথি
  • ব্যাচেলর ডিগ্রি বা সমমানের ডিপ্লোমা সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট
  • কাজের অভিজ্ঞতা (প্রোগ্রাম বিশেষে প্রযোজ্য)
  •  পিএইচডি আবেদনের নথি
  • স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমমানের ডিপ্লোমা সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট
  • মাস্টার্স থিসিস বা গবেষণার প্রস্তাবনা
  • আবেদনকারীর নিজের বা গ্যারান্টরের আর্থিক সামর্থ্য প্রমাণ করার জন্য তাঁর ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • আবেদন সংক্রান্ত ও অধ্যয়নের জন্য বিদেশে বসবাসের নিমিত্তে পিতামাতার অনাপত্তিপত্র (এনওসি)
  • পিতামাতার জাতীয় পরিচয়পত্র
  • বাংলাদেশ পুলিশ কর্তৃক প্রদত্ত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রমাণ সাপেক্ষে যাবতীয় সনদ ও ট্রান্সক্রিপ্ট।

এই নথিগুলো অবশ্যই বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ৩ মাসের মধ্যে নোটারিকৃত হতে হবে। আবেদনের সঙ্গে এগুলোর আসল ও ফটোকপি উভয়ই জমা দিতে হবে।

  • জাতীয়ভাবে স্বীকৃত যক্ষ্মা পরীক্ষা কেন্দ্র দ্বারা গত ৩ মাসের মধ্যে জারিকৃত যক্ষ্মা পরীক্ষার ফলাফল
  • ২ বছরের মধ্যে জারিকৃত ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সার্টিফিকেট (টোয়েফল বা আইইএলটিএস)
  • কোরিয়ান ভাষা দক্ষতার শংসাপত্র (দক্ষিণ কোরিয়া স্বীকৃত): কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা বা এই ভাষার প্রোগ্রামগুলোতে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

ভিসা আবেদন জমা প্রদান
আবেদনপত্রসহ যাবতীয় নথিপত্র নিয়ে কনস্যুলেটে যাওয়ার আগে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। এর জন্য  https://www.g4k.go.kr/cipl/0100/login.do  লিংকে গিয়ে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অতঃপর এ অ্যাকাউন্টের অধীনে নথিপত্র জমাদানের জন্য নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ের জন্য আবেদন করা যাবে। এই আবেদনের সময় প্রদানকৃত নাম, ফোন নম্বর, ই–মেইল ঠিকানা, পাসপোর্ট বা এনআইডি ভিসার আবেদনের সঙ্গে হুবহু মিল থাকতে হবে।

মনোনীত নির্দিষ্ট দিনক্ষণের ব্যাপারে ফোন নম্বর ও ই–মেইল ঠিকানায় জানানো হবে।

কনস্যুলেটের ঠিকানা: ৪, মাদানি অ্যাভিনিউ, বারিধারা, ঢাকা-১২১২ বাংলাদেশ

ভিসার কাগজপত্র জমা দেওয়ার জন্য কনস্যুলেটরে যাওয়ার সময় প্রতি কার্যদিবসে (রোববার থেকে বৃহস্পতিবার) বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা।

ভিসা সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণের আনুষঙ্গিক খরচ

  • চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে আবেদন জমা করার পর থেকে ৭ থেকে ১৫ দিন সময় লাগতে পারে। অবশ্য নথিপত্রে জটিলতা থাকলে এ সময় আরও প্রলম্বিত হতে পারে। এ সময় অনলাইনে ভিসার সর্বশেষ অবস্থা জানা যেতে পারে। তার জন্য যেতে হবে  https://www.visa.go.kr/openPage.do?MENU_ID=10301 লিংকে।
  • ভিসা প্রস্তুত হয়ে গেলে তা ভিসা পোর্টাল, এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে প্রার্থীকে জানানো হবে। আর ভিসা সরবরাহের সময় প্রতি কার্যদিবসে বিকেল ৪টা থেকে সাড়ে ৪টা।
  • ৯০ দিনের বেশি মেয়াদের একক প্রবেশাধিকার বিশিষ্ট ডি-২ ভিসার ফি ৬০ মার্কিন ডলার বা ৬ হাজার ৬০০ টাকা। দক্ষিণ কোরিয়ান দূতাবাস অনুসারে এখানে ডলারের নির্ধারিত বিনিময় হার মার্কিন ডলার প্রতি ১১০ বাংলাদেশি টাকা। কনস্যুলেট অফিসে ভিসার কাগজপত্র জমা দেওয়ার সময় এই ফি পরিশোধ করতে হবে।

পড়াশোনা ও জীবনযাত্রার সম্ভাব্য খরচ
বিশ্ববিদ্যালয়, অধ্যয়নের বিষয় ও ডিগ্রির পর্যায়ের ওপর ভিত্তি করে পড়াশোনার খরচ ভিন্ন হয়ে থাকে। তার মধ্যে ব্যাচেলর কোর্সগুলোতে প্রয়োজন হয় সাধারণত ৪৩ লাখ থেকে ৩ কোটি ৩৯ লাখ কোরিয়ান ওন। এই বাজেট ৩ লাখ ৭০ হাজার ১৯ থেকে ২৯ লাখ ১৭ হাজার ১২৫ টাকার (১ দক্ষিণ কোরিয়ান ওন = শূন্য দশমিক শূন্য ৮৬ বাংলাদেশি টাকা) সমান। আর স্নাতকোত্তরের জন্য বাজেট রাখতে হবে ৫০ লাখ ৭০ হাজার থেকে ৫ কোটি ৮ লাখ ওন। পরিমাণটি ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭৮ থেকে ৪৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৮৫ টাকার সমতুল্য।

জীবনযাত্রার খরচের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর হচ্ছে রাজধানী সিউল। অপর দিকে বুসান ও ইঞ্ছনের মতো শহরগুলোর নিত্যনৈমিত্তিক খরচ যথেষ্ট কম।

দক্ষিণ কোরিয়ায় স্কলারশিপের সুবিধা
অধ্যয়ন ও জীবনযাত্রার বাজেটের অর্থ সংকুলানের জন্য দেশটিতে রয়েছে পর্যাপ্ত স্কলারশিপের সুবিধা। ইয়নসেই ইউনিভার্সিটিতে স্নাতক প্রোগ্রামের জন্য পূর্ণ, অর্ধেক বা প্রতি সেমিস্টারের এক-তৃতীয়াংশ অর্থসহায়তার ব্যবস্থা রয়েছে।

একইভাবে কোরিয়া ইউনিভার্সিটিও আংশিক বা সম্পূর্ণ অধ্যয়ন খরচ বহন করে থাকে।

হ্যানিয়াং ইন্টারন্যাশনাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ারর্ডস অধ্যয়ন ফি ৭০, ৫০ বা ৩০ শতাংশ মওকুফ করে।

বেশ কিছু বেসরকারি ও সরকারি প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন পর্যায়ে অধ্যয়নের জন্য পূর্ণ তহবিল প্রদান করে। তার মধ্যে স্যামসাং গ্লোবাল হোপ স্কলারশিপ প্রোগ্রাম পূর্ণ টিউশন ফি ছাড়াও আন্ডারগ্র্যাজুয়েটদের প্রতি সেমিস্টারে দেয় ৩৯ লাখ ওন (৩ লাখ ৩৫ হাজার ৫৯৮ টাকা)। গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের প্রতি সেমিস্টারে ৩৫ থেকে ৫০ লাখ ওন দেওয়া হয়। তহবিলটি প্রায় ৩ লাখ ১ হাজার ১৭৮ থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজার ২৫৪ টাকার সমতুল্য।

গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট উভয় পর্যায়ে পূর্ণ অর্থসহায়তা দেয়।

খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ
খণ্ডকালীন চাকরির জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে অবশ্যই ন্যূনতম এক সেমিস্টার শেষ করতে হবে। এই শর্তে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ছাত্রছাত্রীরা প্রতি সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা ও গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা ৩০ ঘণ্টা কাজ করতে পারবেন। প্রচলিত ডিগ্রি সম্পন্ন হওয়ার পর, যাঁরা থিসিসে কাজ করছেন, তাঁরাও সপ্তাহে ৩০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজের অনুমতি পান। লিপস্কলার অনুসারে, খণ্ডকালীন কিছু চাকরি ঘণ্টাপ্রতি মজুরি হলো—

  • ক্যাশিয়ার: ৯ থেকে ১০ হাজার ওন
  • সেলস অ্যাসোসিয়েট: ১১ থেকে ১২ হাজার ওন
  • প্যাকেজ হ্যান্ডলার: ১৩ থেকে ১৪ হাজার ওন
  • লেকচারার: ৫১ থেকে ৫৫ হাজার ওন
  • প্রাইভেট টিউশন: ২৬ থেকে ২৮ হাজার ওন
  • গবেষণা সহকারী: ১২ থেকে ১৩ হাজার ওন
  • প্রশাসনিক সহকারী: ৬ থেকে ৭ হাজার ওন।

তথ্যসূত্র: ইউএনবি নিউজ

এমপিওভুক্তির নতুন আদেশ জারি - dainik shiksha এমপিওভুক্তির নতুন আদেশ জারি জবিতে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন শুরু ১ ডিসেম্বর - dainik shiksha জবিতে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন শুরু ১ ডিসেম্বর শিক্ষা প্রশাসনে বড় বদলি - dainik shiksha শিক্ষা প্রশাসনে বড় বদলি কুবির বঙ্গবন্ধু হল ও শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন - dainik shiksha কুবির বঙ্গবন্ধু হল ও শেখ হাসিনা হলের নাম পরিবর্তন ডিআইএ পরিচালক কাজী কাইয়ুম শিশিরকে বদলি - dainik shiksha ডিআইএ পরিচালক কাজী কাইয়ুম শিশিরকে বদলি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলনে শহীদদের স্মরণসভা - dainik shiksha সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলনে শহীদদের স্মরণসভা সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ - dainik shiksha সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরো ১১ হাজার শিক্ষক - dainik shiksha এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরো ১১ হাজার শিক্ষক পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন - dainik shiksha পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0076718330383301