নোয়াখালী সরকারি কলেজের অধ্যাপক সালমা আক্তার ও গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক বিভাগের সভাপতি ড. আবদুল্লাহ আল আসাদের দুর্নীতির অনুসন্ধানের শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গত মঙ্গলবার দুদকের বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত-২ শাখার উপ-পরিচালক কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি চিঠিতে এ অনুসন্ধানের কথা জানানো হয়।
অধ্যাপক সালমা আক্তারের দুর্নীতির অনুসন্ধানের চিঠিতে বলা হয়, আসন সংখ্যার অতিরিক্ত ২৩৭ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করে কমপক্ষে ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়ে কমিশন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেনকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। বিধি অনুযায়ী অনুসন্ধান শেষ করে দ্রুত প্রতিবেদন দাখিল করতে অনুরোধ করা হয়। একইসঙ্গে অনুসন্ধানের সময় ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধকরণ বা কোনও সম্পদ ক্রোক করা হলে সেটা অনতিবিলম্বে লিখিতভাবে জানাতেও অনুরোধ করা হয় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের।
অন্যদিকে, গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক বিভাগের সভাপতি ড. আবদুল্লাহ আল আসাদের দুর্নীতির অনুসন্ধানের বিষয়েও একইভাবে দুদকের সহকারী পরিচালক আসিফ আল মাহমুদকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়।