দুর্নীতির মিথ্যা মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য ড. আবুল খায়ের। গত ১৮ আগস্ট নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালত তার খালাসের রায় দেন।
আদালত সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা যায়, অধ্যাপক ড. আবুল খায়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে ২০০৫ থেকে ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগে অনিয়ম করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। পরে ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে এ অভিযোগে সুধারাম থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দীর্ঘ শুনানি শেষে গত ১৮ আগস্ট আবুল খায়েরকে নির্দোষ প্রমাণ করে রায় দেন আদালত।
নোবিপ্রবির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, অধ্যাপক খায়ের বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি করেননি। তার সুনাম নষ্ট ও হয়রানির জন্যই মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ তোলা হয়েছে।
ড. আবুল খায়ের ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে মাধ্যমিক এবং ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। পরে থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর এবং যুক্তরাজ্যের থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
দুর্নীতির মিথ্যা মামলা থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য ড. আবুল খায়ের। গত ১৮ আগস্ট নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালত তার খালাসের রায় দেন। আদালত সূত্র কালবেলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা যায়, অধ্যাপক ড. আবুল খায়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য হিসেবে ২০০৫ থেকে ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগে অনিয়ম করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। পরে ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে এ অভিযোগে সুধারাম থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দীর্ঘ শুনানি শেষে গত ১৮ আগস্ট আবুল খায়েরকে নির্দোষ প্রমাণ করে রায় দেন আদালত।
নোবিপ্রবির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, অধ্যাপক খায়ের বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো অনিয়ম-দুর্নীতি করেননি। তার সুনাম নষ্ট ও হয়রানির জন্যই মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ তোলা হয়েছে।
ড. আবুল খায়ের ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে মাধ্যমিক এবং ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। পরে থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর এবং যুক্তরাজ্যের থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।