পাঁচ হাজার টাকায় মেলে এইচএসসির প্রশ্ন সঙ্গে জিপিএ ৫ - দৈনিকশিক্ষা

পাঁচ হাজার টাকায় মেলে এইচএসসির প্রশ্ন সঙ্গে জিপিএ ৫

দৈনিক শিক্ষাডটকম ডেস্ক |

প্রশ্নপত্র কেন্দ্রে পৌঁছানোর পর অনলাইনভিত্তিক যোগাযোগ মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে চলে আসে তার ছবি, পর্যায়ক্রমে সমাধানও। পরীক্ষাকেন্দ্রের কক্ষে বসেই স্মার্টফোনে পাওয়া সেই সমাধান দেখে উত্তরপত্রে লেখেন পরীক্ষার্থীরা। প্রশ্ন, উত্তরপত্র ও কলমের সঙ্গে স্মার্টফোনও এসব পরীক্ষার্থীদের কাছে অপরিহার্য সরঞ্জাম। মাত্র দুই থেকে পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে এভাবেই উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা দিচ্ছে একটি কেন্দ্রের প্রায় এক হাজার পরীক্ষার্থী! কেন্দ্র কমিটিকে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে কব্জায় নিয়ে পরীক্ষার্থীদের জন্য এমন বন্দোবস্ত করেছে একটি চক্র। ‘মিশন এ প্লাস’ নামের একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলে চলছে এমন কার্যক্রম। এই গ্রুপের সূত্র ধরে অনুসন্ধানে নামে প্রতিবেদক। ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসতে থাকে কীভাবে একটি কলেজের অধ্যক্ষ ও পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিবের মদদে কেন্দ্র কমিটির সরাসরি সম্পৃক্ততায় বছরের পর বছর চলছে প্রশ্নফাঁস ও নকল বাণিজ্য। সোমবার (৮ জুলাই) দৈনিক দেশ রুপান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।  প্রতিবেদনটি লিখেছেন নাজমুল হাসান সাগর।

প্রতিবেদনে আরো জানা যায়, সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার দুর্গম এক জনপদ মনসুর নগর ইউনিয়ন। সেখানে উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতকের জন্য একটি মাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজ। তার পাশেই এম মনসুর আলী জাতীয় উচ্চবিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়টিই অত্র অঞ্চলের এইচএসসি পরীক্ষার একমাত্র কেন্দ্র। যা শুধুমাত্র করা হয়েছে ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের জন্য। দুর্গম চরাঞ্চল হওয়ায় উপজেলা সদর থেকে এই কেন্দ্রে সড়ক ও নৌপথে পৌঁছাতে সময় লাগে চার থেকে ছয় ঘণ্টা। ফলে উপজেলা প্রশাসন ও শিক্ষা অফিস থেকে কেউ কেন্দ্র পরিদর্শনে যান না বললেই চলে। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রটিকে ঘিরে গত ছয় বছর ধরে যেন চলছে প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে নকল বাণিজ্যের উৎসব। বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখা মিলিয়ে অন্তত ৯টি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মাধ্যমে এই কারবার চালাচ্ছে চক্রটি। গ্রুপগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ‘মিশন এ প্লাস’ ও ‘রাসেলস ভাইপার’। গ্রুপ দুটিতে বিজ্ঞান বিভাগের প্রায়  দুইশ শিক্ষার্থী যুক্ত আছে। যারা সবাই একই কলেজ ও কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী। গত পহেলা জুলাই টাকা দিয়ে পরীক্ষার্থী পরিচয়ে ‘মিশন এ প্লাস’ গ্রুপে যুক্ত হন এই প্রতিবেদক। পরদিন ছিল বাংলা দ্বিতীয়পত্রের পরীক্ষা।

পরীক্ষা শুরুর কিছু সময় আগেই ওই গ্রুপে প্রশ্নপত্র ও এর আংশিক উত্তর দিয়ে দেয় ‘মিশন এ প্লাস’ ও ‘রাসেলস ভাইপার’ গ্রুপের নিয়ন্ত্রক শাকিল রানা। এরপর পর্যায়ক্রমে পুরো প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়া হয়। একই চিত্র ছিল ‘রাসেলস ভাইপার’ গ্রুপের ক্ষেত্রেও। এই গ্রুপেও প্রশ্ন ও উত্তর দেয় শাকিল। গ্রুপ দুটির সার্বিক নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা গেছে চারজন এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে। যারা সবাই শাকিলের নির্দেশ মেনে চলে।

প্রশ্নফাঁস, গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ ও সমাধান দেওয়ার বিষয়ে চক্রের প্রধান শাকিল রানার বক্তব্য জানতে চাওয়া হয়। গ্রুপের অ্যাডমিনে থাকা তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল করলে অভিযোগ শুনে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়ে ফোন বন্ধ করে রাখেন। এর প্রায় আধা ঘণ্টা পরে নিজেই কল করে নির্দোষ দাবি করে বলেন, ‘আপনি যে শাকিলের কথা বলছেন আমি সেই শাকিল নই। আমি এ সবের সঙ্গে যুক্ত না।’ তাহলে প্রশ্নফাঁসের গ্রুপগুলোতে তার ফোন নম্বর অ্যাডমিনে আছে কীভাবে জানতে চাইলে শাকিল বলেন, ‘সেটা আমি জানি না।’

একইভাবে ‘করোনা ভাইরাস’ নামে আরও একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে এমন কার্যক্রম চালানোর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এই গ্রুপটিতে মানবিক বিভাগের প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হয়। তবে গ্রুপের সঙ্গে যুক্তদের শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে এমন আরও ছয়টি গ্রুপের ব্যাপারে জানা গেলেও সেগুলোর নাম ও সদস্যসংখ্যা জানা যায়নি। বিজ্ঞান বিভাগের গ্রুপ দুটির নিয়ন্ত্রণকারী শাকিল রানা ২০২৩ সালে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজ থেকে। তার ফেসবুক আইডি ঘেঁটে জানা গেছে, বর্তমানে পড়াশোনা করছেন রাজধানীর তেজগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের গণিত বিভাগে।

এসব গ্রুপে পাওয়া প্রশ্ন এবং কেন্দ্রে বসে স্মার্টফোন দেখে পরীক্ষা দেওয়ার প্রমাণ সংগ্রহে জোর দেওয়া হয়। যারই ধারাবাহিকতায় গত ২ জুলাই বাংলা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষার দিনে কেন্দ্রটির একটি ভিডিওচিত্র সংগ্রহ করা হয়। যাতে পরীক্ষার শেষ সময়ে কেন্দ্রের একটি কক্ষে দেখা যায়, কয়েকজন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা শেষ করে প্রবেশপত্রসহ অন্যান্য সরঞ্জাম গুছিয়ে উঠে যাচ্ছেন। তবে বেশিরভাগই আবার দ্রুতগতিতে লিখে যাচ্ছেন উত্তরপত্রে। যারা লিখছিলেন তাদের সবার সামনেই প্রশ্নপত্র ও একটি করে স্মার্টফোন রাখা। স্মার্টফোনে দেখে পরীক্ষার্থীদের সবাই নির্ভয়ে লিখছেন। পাশেই নির্বিকার দাঁড়িয়ে দায়িত্বরত কক্ষ পরিদর্শক।’

এসব বিষয়ে মোবাইল ফোনে বক্তব্য জানতে চাওয়া হয় কেন্দ্র সচিব সরিষাবাড়ীর দৌলতপুর মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল আব্দুল খালেকের কাছে। তিনি বলেন, ‘আমি এসব অস্বীকার করছি না। তবে এখন এগুলো নিয়ে কথা বলতে পারব না।’

প্রশ্নফাঁস ও নকল বাণিজ্যে মদদের অভিযোগ আছে এই কেন্দ্র সচিবের বিরুদ্ধে। সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বললাম তো এখন কথা বলতে পারব না।’

এ অবৈধ কর্মকাণ্ডে মদদের অভিযোগ আছে আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধেও। অভিযোগের বিষয়ে মোবাইল ফোনে বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি এখন পরীক্ষা কেন্দ্রে আছি। আমার সঙ্গে ম্যাজিস্ট্রেট আছেন। এখন কোনো বক্তব্য দেওয়া যাবে না।’

পাবলিক পরীক্ষাসমূহ (অপরাধ) আইন ১৯৮০ অনুযায়ী কেন্দ্রটিতে পরীক্ষা চলাকালে পুরো কার্যক্রমে চারটি অপরাধ হয়েছে। আইনটির ৪ এর ক ও খ উপধারা অনুযায়ী পাবলিক পরীক্ষা শুরুর আগেই প্রশ্নপত্র ফাঁস বা বিতরণের জন্য অপরাধে জড়িতরা তিন থেকে চার বছরের কারাদণ্ড বা অর্থসহ উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। ৯ এর ক ও খ উপধারা অনুযায়ী পরীক্ষার্থীদের লিখিত, মৌখিক ও যান্ত্রিক উপায়ে নকলে সহায়তা করার জন্য দুই থেকে তিন বছর কারাদ-সহ অর্থদণ্ডের বিধান আছে। এছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্বরত কোনো ব্যক্তি যদি এসব অপরাধে সহায়তা করেন সেক্ষেত্রে আইনের ১২ ধারা অনুযায়ী পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

এভাবে অবাধে নকল ও প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার। তিনি বলেন, ‘আমি বিষয়টি রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে জানাব। যেহেতু দুর্গম এলাকা, তাই কেন্দ্রটি যেন বাতিল না করে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’

কেন্দ্রটির সার্বিক চিত্র তুলে ধরে বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি সিরাজগঞ্জের এডিসিকে জানানো হয়েছে। আমরা চেয়ারম্যান স্যারের (বোর্ড চেয়ারম্যান) সঙ্গে কথা বলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেব।’

উদ্ভাসের বড় ভাইরা সমাধান দেন প্রশ্নের : শাকিল রানা আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের কয়েকজন পরীক্ষার্থীকে নিয়ে নকল ও প্রশ্নফাঁস বাণিজ্যের চক্র গড়ে তুলেছেন। চক্রটির সঙ্গে সম্পৃক্ত বর্তমান পরীক্ষার্থীদের মধ্যে অন্তত চারজনের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। তবে এই চক্রের সঙ্গে সরাসরি জড়িত বর্তমান পরীক্ষার্থীর সংখ্যা অন্তত ১০ জন। চক্রে থাকা এই পরীক্ষার্থীরাই অন্য পরীক্ষার্থীদের টাকার বিনিময়ে হোয়টাসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত করেন। এর আগে যাচাই-বাছাই করা হয়, তারা আসলেই আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী ও এম মনসুর আলী জাতীয় উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী কি-না। এরপর প্রতিটি পরীক্ষার দিন পরীক্ষা শুরুর অন্তত দশ মিনিট আগে থেকেই গ্রুপগুলোতে চলে আসে প্রশ্নপত্র। তারপর সমাধান। চক্রে থাকা দুজন পরীক্ষার্থী ও গ্রুপে যুক্ত থাকা ছয়জন পরীক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয় । তারা বলেন, শাকিল প্রশ্ন নিয়ে প্রথমে ঢাকায় উদ্ভাস কোচিং সেন্টারে পড়ান তার এমন বড় ভাইদের কাছে পাঠান। তারা সেগুলো সমাধান করে আবার পাঠান শাকিলকে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গ্রুপ থেকে মুছে ফেলা হয় প্রশ্ন ও উত্তর। উদ্ভাসের বড় ভাইদের দিয়ে প্রশ্ন সমাধানের বিষয়ে শাকিল বলেন, ‘আমি এসব জানি না ভাই।’

কেন্দ্র হারানোর ভয়ে চুপ থাকেন এলাকাবাসী : এভাবে অবাধে প্রশ্নফাঁস ও নকল করে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকায় প্রতি বছরই ভালো ফলাফল করে আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ কারণে পাসের জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার শিক্ষার্থীরাও নদী পার হয়ে এই কলেজে পড়তে আসেন। হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি না জানলেও কেন্দ্রে যে মোবাইল ফোন দেখে পরীক্ষা দেওয়া যায় তা এলাকার সবাই জানেন। তবে এগুলো নিয়ে কেউ মুখ খোলেন না শুধু এই ভয়ে যে, সংশ্লিষ্ট কর্র্তৃপক্ষ জানতে পারলে কেন্দ্র বাতিল করে দেবে। এ বিষয়ে কথা হয় ওই এলাকার এক ছাত্রনেতার সঙ্গে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘শিক্ষা অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও জেলা প্রশাসকের সিরাজগঞ্জ থেকে আসা কষ্টকর হয়ে পড়ে, তাই তাদের অনুপস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে কলেজের অধ্যক্ষের তত্ত্বাবধানে এসব কার্যক্রম চালাচ্ছে একটি চক্র। সচেতন মানুষ এটি নিয়ে কথা বলেন না। এর কারণ, বিষয়টি জানাজানি হলে কেন্দ্র বাতিল হতে পারে। এই কেন্দ্র বাতিল হলে, কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। আমাদের দাবি থাকবে প্রকৃত দোষীদের শাস্তি দেওয়া হোক, কিন্তু কেন্দ্রটি যেন বাতিল না করা হয়।’

অনুসন্ধানের খবরে বদলাচ্ছে চিত্র : গত রবিবার ছিল ইংরেজি দ্বিতীয়পত্রের পরীক্ষা। এরই মধ্যে অনুসন্ধানের খবর পাওয়ায় নড়েচড়ে বসেছে স্থানীয় প্রশাসন। এলাকাবাসী জানিয়েছেন, কেন্দ্রে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য। কেন্দ্রের বাইরে লাল পতাকা দিয়ে নির্ধারিত করে দেওয়া হয়েছে সীমানা। প্রত্যেকটি পরীক্ষার্থীর শরীর তল্লাশি করে কেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হয়। পরীক্ষার্থীদের কাছে থাকা কয়েকশ স্মার্টফোন সাময়িক সময়ের জন্য জব্দ করা হয়। আর মোবাইল ফোনসহ কেন্দ্রে ঢোকায় ১১ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। এছাড়া প্রশ্নফাঁস ও নকল বাণিজ্যের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে গঠন করা হয়েছে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি।

বিষয়গুলো নিশ্চিত করেছেন কাজীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সোহরাব হোসেন। তিনি বলেন, ‘তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপরাধ প্রমাণিত হলে দোষীদের আইনানুগ শাস্তি দেওয়া হবে।’

শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি - dainik shiksha শিক্ষা ব্যবস্থাপনায় ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি কারিগরি শিক্ষকদের অক্টোবর মাসের এমপিওর চেক ছাড় - dainik shiksha কারিগরি শিক্ষকদের অক্টোবর মাসের এমপিওর চেক ছাড় সরকারি কর্মচারীদের ৯ দফা নির্দেশনা - dainik shiksha সরকারি কর্মচারীদের ৯ দফা নির্দেশনা স্কুল-কলেজে বেতন ছাড়া সব ফি বেঁধে দিলো সরকার - dainik shiksha স্কুল-কলেজে বেতন ছাড়া সব ফি বেঁধে দিলো সরকার সব শিক্ষকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে বদলির নীতিমালা : সাক্ষাৎকারে শিক্ষা উপদেষ্টা - dainik shiksha সব শিক্ষকের স্বার্থ সংরক্ষণ করে বদলির নীতিমালা : সাক্ষাৎকারে শিক্ষা উপদেষ্টা ঢাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রেখেই ভর্তি কার্যক্রম - dainik shiksha ঢাবিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রেখেই ভর্তি কার্যক্রম ক্যামব্রিয়ানের বাশারকে গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত - dainik shiksha ক্যামব্রিয়ানের বাশারকে গ্রেফতারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: অষ্টম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি - dainik shiksha শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভা: অষ্টম দিনে যেসব প্রশ্নের মুখোমুখি কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কল্যাণের হবে না: ছাত্রদল সম্পাদক - dainik shiksha ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা কল্যাণের হবে না: ছাত্রদল সম্পাদক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0031778812408447