প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মাসদার হোসেনের সাক্ষাৎ - দৈনিকশিক্ষা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মাসদার হোসেনের সাক্ষাৎ

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিচার বিভাগ পৃথককরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা বিখ্যাত বিচারক মাসদার হোসেন মামলার বাদী সাবেক জেলা জজ মো. মাসদার হোসেন। 

গত বুধবার দুপুরে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মাসদার হোসেন সাক্ষাৎ করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম দৈনিক আমাদের বার্তাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গণসংযোগ কর্মকর্তার পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ২ ডিসেম্বর মাসদার হোসেন মামলায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ প্রদত্ত রায়ের মাধ্যমে দেশের বিচারিক আদালতের বিচারকদের সিভিল সার্ভিসের সদস্য হিসেবে গণ্য না করে একটি পৃথক সার্ভিস হিসেবে বিবেচনা করে এদেশে বিচার বিভাগ পৃথককরণের দ্বার উন্মোচিত হয়।

ওই মামলার অন্যতম আইনজীবী ছিলেন বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের পিতা প্রয়াত ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ।

মাসদার হোসেন দেশের বিচারিক আদালতের বিচারকদের পক্ষে মাসদার হোসেন মামলা পরিচালনায় ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ এর অবদান সম্পর্কে স্মৃতিচারণা করেন। তিনি উল্লেখ করেন, সম্পূর্ণ স্বপ্রণোদিতভাবে ও বিনা পারিশ্রমিকে মামলাটি পরিচালনা করে বিচার বিভাগ পৃথককরণে ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ যে অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন, সেই অবদানকে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস এর সদস্যরা আজও কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন।

উল্লেখ্য, মাসদার হোসেন মামলার রায় ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ২ ডিসেম্বর ঘোষিত হলেও পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারগুলো ওই রায় বাস্তবায়ন করেনি।

প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে - dainik shiksha প্রাথমিকে ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি হচ্ছে স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত - dainik shiksha স্কুল শিক্ষাকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বর্ধিত করা উচিত নতুন পাঠ্য বইয়ে থাকছে শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধের বীরত্বগাথার গল্প - dainik shiksha নতুন পাঠ্য বইয়ে থাকছে শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধের বীরত্বগাথার গল্প শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের দফায় দফায় সং*ঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম! - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের দফায় দফায় সং*ঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম! শিক্ষাক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি - dainik shiksha শিক্ষাক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো - dainik shiksha ইএফটিতে বেতন দিতে এমপিও আবেদনের সময় এগোলো কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.020780801773071