বাধ্যতামূলক অবসরে আরও এক পুলিশ কর্মকর্তা - দৈনিকশিক্ষা

বাধ্যতামূলক অবসরে আরও এক পুলিশ কর্মকর্তা

দৈনিকশিক্ষা প্রতিবেদক |

‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮’–এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে মুনির হোসেনকে সরকারি চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়। এ নিয়ে গত অক্টোবর থেকে আট পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মুনির হোসেন ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) ছিলেন।

গত ১৬ অক্টোবর পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার কর্মকর্তা মো. আলী হোসেন ফকিরকে সরকারি চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয় সরকার। এর আগে তিনি পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত ছিলেন।

গত ১৮ অক্টোবর সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মীর্জা আবদুল্লাহেল বাকী ও মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা এবং পুলিশ সদর দপ্তরের এসপি (টিআর) মুহম্মদ শহীদুল্লাহ চৌধুরীকে চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়।

এ ছাড়া গত ৩১ অক্টোবর দুজন অতিরিক্ত ডিআইজিকেও (অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক) বাধ্যতামূলক অবসর দেয় সরকার হয়। তাঁরা হলেন ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো. মাহবুব হাকিম ও সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আলমগীর আলম। গত ২১ নভেম্বর সরকারি চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠানো হয় এসপি জিল্লুর রহমানকে।

সরকারি চাকরি আইনের ৪৫ ধারায় বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারীর চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হইবার পর যে কোনো সময় সরকার, জনস্বার্থে, প্রয়োজনীয় মনে করিলে কোনোরূপ কারণ না দর্শাইয়া তাহাকে চাকরি হইতে অবসর প্রদান করিতে পারিবে। তবে শর্ত থাকে যে, যে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ, সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির অনুমোদন গ্রহণ করিতে হইবে।’

দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে : আরেফিন সিদ্দিক - dainik shiksha দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে : আরেফিন সিদ্দিক এইচএসসির উত্তরপত্র জমা নিচ্ছে না বোর্ড - dainik shiksha এইচএসসির উত্তরপত্র জমা নিচ্ছে না বোর্ড কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় এতো ফেল! - dainik shiksha কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় এতো ফেল! বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ - dainik shiksha বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ - dainik shiksha ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0029730796813965