দোহারের মৈনটঘাটে পদ্মায় ডুবে বুয়েট শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ২৭ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত।
সোমবার (২৬ জুন) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলাম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।
মামলার আসামিরা হলেন- শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, মো. রুবেল, মো. সজীব, মো. নুরুজ্জামান, মো. নাসির, মো. মারুফ, মো. আশরাফুল আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু। এ মামলার ১৫ আসামি বর্তমানে কারাগারে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৪ জুলাই একসঙ্গে ১৫-১৬ যুবক পদ্মা নদীর মৈনটঘাট এলাকায় ঘুরতে যান। এর মধ্যে সন্ধ্যার পর নিখোঁজ হন সানি। রাতেই স্থানীয়দের দেওয়া খবরে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দোহার থানা পুলিশ। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। ১৫ জুলাই সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সুরতহাল শেষে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় ওইদিন বিকালে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান ১৫ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন।