শিক্ষককে মারধরে জড়িতদের শাস্তি দাবি - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষককে মারধরে জড়িতদের শাস্তি দাবি

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি |

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় প্রধান শিক্ষক জি এম নজরুল ইসলামকে (৫৯) প্রকাশ্যে মারধর ও মারধরের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করায় জড়িত সন্ত্রাসীদের শাস্তি দাবি জানিয়েছেন শিক্ষকরা। জি এম নজরুল ইসলাম প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহিপুর থানা শাখার জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ও হাতেমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। শিক্ষকদের অভিযোগ, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি তাকে প্রকাশ্যে মারধর করে ভিডিও ধারণ করে মহিপুর থানা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জামাল হোসেনের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী। শিক্ষকরা এ ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতার করে তাদের শাস্তি নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছেন।

 

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে কলাপাড়া প্রেস ক্লাবের সামনে উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আয়োজনে এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির কলাপাড়া শাখার সভাপতি সুরাইয়া নাসরিনের নেতৃত্বে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন শিক্ষক আব্দুল হক আজাদ, মো. আব্দুল জলিল ও তরিকুল ইসলামসহ অনেকে। সভায় উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান পলাশসহ শতাধিক শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

সভায় শিক্ষকরা, শিক্ষককে প্রকাশ্যে মারধর করায় জড়িত সব সন্ত্রাসীদের অবিলম্বে গ্রেফতার এবং শিক্ষকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানান।

শিক্ষকদের অভিযোগ, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে কলাপাড়ার মহিপুর থানার হাতেমপুর গ্রামে শিক্ষক জিএম নজরুল ইসলামকে প্রকাশ্যে মারধর করে ভিডিও ধারণ করে মহিপুর থানা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জামাল হোসেনের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী। হাতেমপুর এলাকার বন্যানিয়ন্ত্রণ বাধের ঢালের নিচ থেকে কয়েকজন মিলে এস্কাভেটর দিয়ে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার প্রতিবাদ এবং নিজের মুঠোফোন দিয়ে মাটি কেটে নেয়ার দৃশ্যের ছবি তুলেছিলেন তিনি। তাই মাটি কাটার সঙ্গে জড়িতরা উত্তেজিত হয়ে শিক্ষকের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনার জড়িতরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদের পুলিশ গ্রেফতার করছে না বলে অভিযোগ শিক্ষকদের। তাই ক্ষোভ প্রকাশ করে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবিতে এ প্রতিবাদ সভা করেন শিক্ষকরা। বর্তমানে শিক্ষক জি এম নজরুল ইসলাম বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন  আছেন বলে শিক্ষকরা জানান।

এইচএসসি পরীক্ষা ১ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত - dainik shiksha এইচএসসি পরীক্ষা ১ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত দাবি পূরণ হয়েছে, এখনও কীসের আন্দোলন: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha দাবি পূরণ হয়েছে, এখনও কীসের আন্দোলন: প্রধানমন্ত্রী আহত শিক্ষার্থীদের খোঁজ-খবর নিলেন শিক্ষামন্ত্রী - dainik shiksha আহত শিক্ষার্থীদের খোঁজ-খবর নিলেন শিক্ষামন্ত্রী ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে বিটিআরসির নির্দেশনা - dainik shiksha ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি ও ফেসবুক নিয়ে বিটিআরসির নির্দেশনা কলেজে ভর্তির সময় বাড়লো, ক্লাস শুরু ৬ আগস্ট - dainik shiksha কলেজে ভর্তির সময় বাড়লো, ক্লাস শুরু ৬ আগস্ট জাল সনদে শিক্ষকতা করা আরো ৭ জন চিহ্নিত - dainik shiksha জাল সনদে শিক্ষকতা করা আরো ৭ জন চিহ্নিত স্থগিত এইচএসসি পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর - dainik shiksha স্থগিত এইচএসসি পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর মেট্রোস্টেশনে সম্ভাব্য ক্ষতি ৫০০ কোটি টাকা - dainik shiksha মেট্রোস্টেশনে সম্ভাব্য ক্ষতি ৫০০ কোটি টাকা দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0032110214233398