শিক্ষা উপদেষ্টার আহ্বানে জোর করে পদত্যাগ বন্ধের আশাবাদ - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষা উপদেষ্টার আহ্বানে জোর করে পদত্যাগ বন্ধের আশাবাদ

আমাদের বার্তা প্রতিবেদক |

এক সপ্তাহেরও অধিক সময় আগে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে জোর করে শিক্ষকদের পদত্যাগে বাধ্য করানো বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদও জবরদস্তি করে শিক্ষকদের পদত্যাগ না করানোসহ শিক্ষাঙ্গনে অরাজকতা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু, কোনো কিছুতেই কাজ হয়নি। এমন পরস্থিতিতে গত মঙ্গলবার ফের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শৃঙ্খলা বজায় রাখাসহ জবরদস্তি না করার আহ্বান জানান শিক্ষা উপদেষ্টা। তার এই আহ্বানের পর আশাবাদী হয়ে উঠেছে মানুষ।  

শিক্ষা উপদেষ্টার শেষ দফার আহ্বানের পর একটি চকিত জরিপ পরিচালনা করে দেশের শিক্ষা বিষয়ক একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল দৈনিক শিক্ষাডটকম। ওই জরিপে জানতে চাওয়া হয়, শিক্ষা উপদেষ্টার আহ্বানের পর জোর করে শিক্ষকদের পদত্যাগ করানো বন্ধ হবে বলে মনে করেন কি? উত্তর ৫৯ শতাংশ ভোট দাতা ‘হ্যা’ উত্তর দেন। তবে ৩৬ শতাংশ ভোট দাতা ‘না’ উত্তর দিয়েছেন। আর ৫ শতাংশ উত্তরদাতা হ্যা বা না কোনোটিতেই ভোট দেননি।

তবে ভোটদাতাদের মন্তব্যে বেশ কিছু সুপারিশ উঠে এসেছে। যারা পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন তাদের পক্ষে এবং বিপক্ষেও সমর্থন ও যুক্তি তুলে ধরেছেন কেউ কেউ। ফাতেমা মুক্তা নামে একজন লিখেছেন, ‘কোন দেশের মানুষ আইনের কঠোর প্রয়োগ ছাড়া সোজা পথে চলেনা। যেকেনো বিষয়ে আইনের কঠোরতা প্রয়োজন।’

এই মন্তব্যের রিপ্লাইয়ে আরিফ  লায়লা নামে একজন লিখেছেন, ‘যে অবৈধ ভাবে আছে, বারবার আইনিভাবে বলা হলেও পদত্যাগ করেননি। তাদের বিরুদ্ধে কি করা উচিত, জানালে উপকৃত হবো। পরোক্ষভাবে আমরা যেটা দেখি সেটা ৯৯% মিথ্যা।’

মোহাম্মদ দাউদ নামে আর একজন লিখেছেন, ‘শিক্ষকদেরও চাটুকারিতা বন্ধ করতে হবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি যখন ছাত্রদের মারতে বলে তখন শিক্ষক হিসেবে আমিও লজ্জিত। যে একজন সন্ত্রাসী কিভাবে শিক্ষক হয়। আজকে যদি ছাত্রছাত্রীরা পরাজিত হতো, তাহলে শিক্ষক নামধারী কিছু কুলাংগার এই ছাত্র- ছাত্রীদের লিস্ট করে পুলিশের কাছে দিয়ে আসত। যাই হোক শান্তি চাই,,,শিক্ষকরা আবার মাথা উঁচু করে দাঁড়াক। সম্মানীত হোক প্রতিটি ক্ষেত্রে। শিক্ষকরাও যেন এমন কাজ করে যাতে তাদের সম্মানটুকু থাকে।’

আবার জেবুন নাহার হিরা নামে একজন লিখেছেন, ‘অন্যায় করে থাকলে আইনের মাধ্যমে ব্যাবস্থা নিবে। পদত্যাগ কোনো সমধান নয় ‘ আবুল কাশেস নামে একজন লিখেছেন, ‘কোন শিক্ষককে জোর করে পদত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে না। যারা দুর্নীতি লুটপাট দলবাজি করেছেন তাদের বিরুদ্ধে মানুষ সোচ্চার হয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে দুর্নীতির স্থান নেই ‘ 

শিক্ষা প্রশাসনে বড় বদলি - dainik shiksha শিক্ষা প্রশাসনে বড় বদলি ডিআইএ পরিচালক কাজী কাইয়ুম শিশিরকে বদলি - dainik shiksha ডিআইএ পরিচালক কাজী কাইয়ুম শিশিরকে বদলি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলনে শহীদদের স্মরণসভা - dainik shiksha সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলনে শহীদদের স্মরণসভা ঢাবিতে ভর্তি আবেদনের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha ঢাবিতে ভর্তি আবেদনের সময় বৃদ্ধি সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ - dainik shiksha সরকারি কলেজ প্রদর্শকদের পদোন্নতির খসড়া প্রকাশ ই-রিকুইজিশনের সংশোধন অপশন চালু - dainik shiksha ই-রিকুইজিশনের সংশোধন অপশন চালু এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরো ১১ হাজার শিক্ষক - dainik shiksha এমপিওভুক্ত হচ্ছেন আরো ১১ হাজার শিক্ষক পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন - dainik shiksha পঞ্চমে ফিরছে বৃত্তি পরীক্ষা, বার্ষিকে ৪ স্তরে মূল্যায়ন কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে উচ্চতর স্কেল পাচ্ছেন ২ হাজার ৯২৩ শিক্ষক - dainik shiksha উচ্চতর স্কেল পাচ্ছেন ২ হাজার ৯২৩ শিক্ষক কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0037949085235596