শিক্ষা প্রশাসনে বদলি আতঙ্কে নাহিদ-দীপু সিন্ডিকেটের ৯২ কর্মকর্তা - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষা প্রশাসনে বদলি আতঙ্কে নাহিদ-দীপু সিন্ডিকেটের ৯২ কর্মকর্তা

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

শিক্ষা প্র্রশাসনে ফাহিমা খাতুন, মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ, রতন কুমার মজুমদার, টিপু, শ্রীকান্ত, শাহেদুল খবির ও অমিত সিন্ডিকেটের কথা গত ১৬ বছর ধরে সবার মুখে মুখে।  তাদের সবার নেতা নুরুল ইসলাম নাহিদ ও দীপু মনি। 

নুরুল ইসলাম নাহিদের শিক্ষা মন্ত্রীত্বের দশ বছরে শিক্ষাখাত সবচেয়ে বেশি তছনছ হয়েছে, চেইন অব কমান্ড ছিলো না। আর নতুন শিক্ষাক্রমের নামে পুরো জাতির সঙ্গে মশকরা, বেয়াদবি ও অসভ্যতা করার অভিযোগ দীপ মনির বিরুদ্ধে।  স্বামী ও ভাইয়ের জোরে দুর্নীতির দুর্গ গড়া শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ফাহিমা খাতুনের অনুসারাীরা এখনও শিক্ষা প্রশাসনে তবিয়তে বহাল।

তবে, একটা তালিকা তৈরি করা হয়েছে বদলি করার। কিন্তু কারা আসবেন তার কোনো তালিকা না থাকায় ঘুরেফিরে সাবেকদের সিন্ডিকেটের সদস্যরাই আসছেন। তাই পদায়নের আগে বিগত ১৬ বছরের কর্মস্থলের ইতিহাস ঘাঁটা দরকার মনে করছেন শিক্ষা ক্যাডারের বঞ্চিতরা।  

দৈনিক শিক্ষাডটকম-এর অনুসন্ধানে জানা যায়, এখন পর্যন্ত চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে থাকা শিক্ষার তিনটি দপ্তর মাউশি, শিক্ষা প্রকৌশল ও জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) প্রধানরা নিজে থেকে সরে গেছেন। এর মধ্যে দুটি  দপ্তরে নতুন প্রধান পদায়ন করা হয়েছে। মাউশি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে দ্রুতই পদায়ন হবে।

 এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রক্ত চুষে খাওয়া শেখানোর দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিপ্তরের উপপরিচালক পদে আছেন ড. রেহেনা খাতুন ও আবুল কালাম আজাদ।  রেহেনা ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে চাকরিতে যোগদান করে ৯৮ খ্রিষ্টাব্দেই মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে। এরপর সরকারি জগন্নাথ কলেজ ও এনসিটিবিতে। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষা অধিদপ্তরের টিকিউআই প্রকল্পে। ২০১৯ অব্দি সেখানে থেকে ডিআইএতে যোগদান। এখনও আছেন। ছাত্রদলের সাবেক একজন বড় নেতাকে দিয়ে তদবির করে টিকতে চান রেহেনা। বিনিময়ে ও নেতাকে মাসে দেবেন ১৫ লাখ করে। ২৮ বছরের চাকরি জীবনে ২৬ বছরই ঢাকাতে কর্মরত। পেশায় শিক্ষক হলেও কবে শ্রেণিকক্ষে গেছেন তা মনে নেই তার।  আবুল কালাম আজাদের রয়েছে নিজস্ব ক্যাশিয়ার ও লাঠিয়াল বাহিনী। আজাদের ক্যাশিয়ার ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ফারুক শিকদার। 

হুদাই গঠন করা ও নিয়োগ করা ও কোষাগার থেকে মাসে মাসে বেতন-ভাতা দেওয়া অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের পিএস হিসেবে আছেন শিক্ষা ক্যাডারের উচ্ছৃঙলতম বাউল। আরো আছেন তাজিব উদ্দিন। কলেজ শিক্ষক হয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের  অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলে তাদের পদায়নের মানে নাহিদ আর দীপু মনি ছাড়া আর কেউ খুঁজে পায় না।  এখানের কর্মরত শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা বহু বছর নায়েম, শিক্ষা অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন অফিসে ছিলেন।  তাদের মধ্যে তাজিব ফাহিমা সিন্ডিকেটের আর বাউল বাড়ৈ। চেয়ারম্যানের সঙ্গে কেউ সাক্ষাতে গেলে বাউল বলেন, স্যারের বয়স বেশি তাই সব কিছু বোঝেন না। আমিই সব করি। 

দীপু মনির ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত এনসিটিবির সচিব নাজমা আখতারসহ প্রভাবশালী সাতজন, মাউশির প্রশাসন শাখার দুইজনসহ কয়েকজনকে বদলি করা হয়েছে। ঢাকা কলেজসহ দেশের ২৭টি সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ দেওয়া হয়েছে। কারিগরি বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান পদায়ন করা হয়েছে। বাকি ১০ শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান, সচিবসহ সব গুরুত্বপূর্ণ পদের তালিকা করা হচ্ছে। অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ নাগাদ তাদেরকে সরানো হবে।  মাউশি অধিদপ্তরের বিভিন্ন পরিচালক, উপ-পরিচালক ও প্রকল্পের ৯২ জনের তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে। যে কোনো সময় তাদের বদলির আদেশ হবে বলে জানা গেছে।

শিক্ষা প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু ও ঘুষের রাজধানী বলা হয় মাউশি অধিদপ্তরকে। এখানে দীর্ঘদিন ঘাপটি মেরে থাকা কয়েক ডজন কর্মকর্তা এখন বদলি আতঙ্কে। 

মাউশির পরিকল্পনা শাখার অল্পদিনেই অধিক সমালোচিত কর্মকর্তা শাহেদ শাহান।  কলেজে ইংরেজি পড়ানোর শিক্ষকের চরম সংকট থাকলেও  তাকে দিয়ে তদন্ত করানো হয়। প্রত্যেকটি তদন্তে তিনি টাকা আনতেন। অনেক রেকর্ড দৈনিক শিক্ষাডটকম এর হাতে রয়েছে।  সম্প্রতি ময়মনসিংহে তারাকান্দার একটি কলেজে তদন্তে গিয়ে ১০ লাখ টাকা এনেছেন— এমন অভিযোগ ওঠার পর থেকে তিনি আর অফিসে আসছেন না।

কলেজ-৩ শাখার কর্মকর্তা তপন কুমার দাস। দায়িত্ব দেওয়া হয় গুরুত্বপূর্ণ শাখা বেসরকারি কলেজে। বেসরকারি কলেজের কমিটির অনুমোদন-সুপারিশ, এমপিও দেওয়া, অভিযোগ ও মামলা নিষ্পত্তির নামে প্রকাশ্যে টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যে তিনি কোটিপতি বনে গেছেন মর্মে অভিযোগ সবার মুখে মুখে। 

শারীরিক শিক্ষার উপ-পরিচালক মনিরুল হক। সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খেলাধুলার নামে সংগ্রহ করা টাকা ভাগ বাটোয়ারা করতেন তিনি। শিক্ষকসহ মাউশির কর্মকর্তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণের অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। এই শাখায় তামান্না মুস্তারী নামে আরেক কর্মকর্তা আছেন এক যুগেরও বেশি সময় ধরে।

নাহিদের বান্ধবী শরমিনা আছেন ঢাকা কলেজে, রুনি নায়েমে। ২০০৯ থেকে তারা ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ  দপ্তর ও কলেজে।  

তিতুমীর কলেজের সহযোগী অধ্যাপক এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার। ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা আসার পর একদিনের জন্যও ঢাকার বাইরে যেতে হয়নি তাকে। ঘুরেফিরে ছিলেন ঢাকা শিক্ষাবোর্ড ও মাউশি অধিদপ্তরে। 

দীপু মনির বিশ্বস্ত মাউশির ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত প্রশাসন শাখার উপ-পরিচালক বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) তাকে বদলি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে নিয়োগ, বদলি ও এমপিওভুক্তিতে ঘুষ নেওয়া ছাড়াও নিজের লেখা নোট-গাইড বই বিক্রির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বদলির খবর পাওয়ার পরও কয়েকজন কর্মচারী বদলি করে আদেশ ঝুলিয়ে দিয়েছেন ১৬ সেপ্টেম্বর। 

বেয়াদব কর্মকর্তা হিসেবে শিক্ষাখাতে পরিচিত প্রশাসন শাখার সহকারী পরিচালক তানভীর হাসান। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের মিছিল করার একমাত্র যোগ্যতায় মাউশির গুরুত্বপূর্ণ এ পদে চাকরি পান। তাকেও কলেজের বদলি করা হয়েছে।

মাউশি অধিদপ্তরের আইন শাখায় আল আমিন সরকার আছেন ২০০৮ থেকে। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির মামলা এবং এমপিও সংক্রান্ত সমস্যা নিষ্পত্তি করে দেওয়ার নামে তার অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি ছিল সবার মুখে মুখে। একই শাখায় কাশেম আছেন ২০ বছর ধরে। তার সন্তান অটিষ্টিক এই কারণ দেখিয়ে তিনি আছেন। 

মাউশির কলেজ শাখার উপ-পরিচালক কিশোর কুমার মহন্ত পদায়ন পান অমিতের কোটায়। 

প্রশিক্ষণ শাখার পরিচালক ড. প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য্য। বহু বছর ধরে আছেন। একই শাখার সহকারী পরিচালক কাওছার আহমেদ ছাত্রলীগ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন বিদ্যালয় থেকে ঘুষ নিতেন। উপ-পরিচালক (বিশেষ শিক্ষা) তারিকুল ইসলামও রয়েছেন বদলি আতঙ্কে। এ পদের তেমন কোনো কাজ না থাকলেও তিনি তদবির বাণিজ্য ও গ্রুপিং নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন।

মাউশির প্রশিক্ষণ শাখার কর্মকর্তা আবুল হোসেন কায়েস ছাত্রলীগের সাবেক নেতা।

পরিকল্পনা ও উন্নয়ন উইংয়ের পরিচালক প্রফেসর ড. একিউএম শফিউল আজম ছিলেন দীপু মনির ঘনিষ্ঠ। দীপু মনির সঙ্গে সুইজারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ করেছেন তিনি। একই বিভাগের আরেক সহকারী পরিচালক সাবিনা ২০০৭ থেকে শিক্ষা ভবনের বিভিন্ন পদে আছেন। তার পুরো গোষ্ঠীই নাকি আওয়ামী লীগের। ডিডি এডমিন বিপুলের নোট-গাইড বিক্রির সহযোগী সাবিনা। 

অর্থ ও ক্রয় উইংয়ের সহকারী পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ মাউশিতে আছেন ২০১৬ থেকে। তার বিরুদ্ধে ঠিকাদারকে টেন্ডারের রেট আগে বলে দিয়ে সুবিধা নেওয়া, কেনাকাটায় সিন্ডিকেট, উপবৃত্তির টাকায় নয়ছয় এবং এমপিও ফেরতের টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে না রেখে ব্যাংকে রেখে লভ্যাংশ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশন উইংয়ের পরিচালক আমির হোসেন দীপু মনির সুপারিশে পরিচালক পদে আসেন।

এনসিটিবিতে শুদ্ধি অভিযান শুরু

শিক্ষা প্রশাসনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। বিনামূল্যে পাঠ্যবই ছাপানোর হাজার কোটি টাকার টেন্ডার হয় এখান থেকে। শিক্ষামন্ত্রীসহ প্রশাসনের সবার নজর থাকে এই বোর্ডে। সেই বোর্ডের চেয়ারম্যান পদে চুক্তিভিত্তিক থাকা সাবেক এমপি মাশরাফি বিন মোর্ত্তজার চাচা ফরহাদুল ইসলাম ইতোমধ্যে পালিয়েছেন। 

এ ছাড়া, সম্প্রতি দীপু মনির ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত সচিব নাজমা আখতারকে বদলি করা হয়েছে। নাজমার বিরুদ্ধে প্রকাশক ও মুদ্রাকরদের কাছ থেকে পার্সেন্টেজ নেওয়ার অভিযোগ অনেক দিনের। ছাত্রলীগনেত্রী পরিচয়ে তৎকালীন চেয়ারম্যান ফরহাদুল ইসলাম ও সাইদুর রহমানকে নিয়ে সিন্ডিকেট তৈরি করেছিলেন তিনি।

দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে চেয়ারম্যান, সচিব ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে শিক্ষা ক্যাডার থেকে ডেপুটেশনে পদায়ন হয়। বিগত সরকারের আমলে পদায়ন হওয়া কর্মকর্তাদের তালিকা করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত ১ সেপ্টেম্বর কারিগরি শিক্ষাবোর্ড থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে মামুন-উল-হককে। বাকি বোর্ডগুলোতে আগামী মাসের মধ্যে রদবদল হবে বলে জানা গেছে।

বিভিন্ন প্রকল্পে বছরে পর বছর ধরে আছেন অনেকেই : 

এ তালিকায় রয়েছেন সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের (সেসিপ) পরিচালক সামসুন নাহার। তিনি ২০১৪ সাল থেকে এ প্রকল্পের পরিচালক। তার আগে বিভিন্ন পদে ছিলেন। ২০০৯ সাল থেকে তিনি নাহিদ কাকুর বদান্যতায় কাউকে পরোয়া করতেন না। সাবেক মহাপরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুকের সঙ্গে মিলে ১৮০ কোটি টাকা মেরেছেন। দুদক থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ হয়ে আসলেও সম্প্রতি নতুন করে সেই অভিযোগ জমা পড়েছে। সম্প্রতি শিক্ষা ভবনের ভেতরেই গণপিটুনির শিকার হয়েছে সেসিপের কর্মকর্তাদের হাতে। 

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহের উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালক এ এস এম এমদাদুল কবীর। এমদাদুল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সুপারিশে প্রকল্প পরিচালক হন। এছাড়া আছেন ঢাকা শহর সন্নিকটবর্তী এলাকায় ১০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক মীর জাহিদা নাজনীন। অফিসার্স ক্লাবের েএকজন বিতর্কিত ও ঘুষখোর নেতার পরিচয়ে আছেন।  

জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা প্রফেসর রেজাউল করিম বলেন, ‘শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়ন করে মন্ত্রণালয়। কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে মন্ত্রণালয় ব্যবস্থা নেয় এবং বদলি করে।’

শিক্ষকদের বদলির বিষয়ে সর্বশেষ - dainik shiksha শিক্ষকদের বদলির বিষয়ে সর্বশেষ শিক্ষা ক্যাডারে অধ্যাপক হচ্ছেন যারা - dainik shiksha শিক্ষা ক্যাডারে অধ্যাপক হচ্ছেন যারা ভিসি নিয়োগের দাবিতে এবার উত্তরবঙ্গ ব্লকেড বেরোবি শিক্ষার্থীদের - dainik shiksha ভিসি নিয়োগের দাবিতে এবার উত্তরবঙ্গ ব্লকেড বেরোবি শিক্ষার্থীদের মসজিদ ইবাদাতের পাশাপাশি জ্ঞানচর্চারও একটি কেন্দ্র হতে পারে: ঢাবি উপাচার্য - dainik shiksha মসজিদ ইবাদাতের পাশাপাশি জ্ঞানচর্চারও একটি কেন্দ্র হতে পারে: ঢাবি উপাচার্য ঢাকা বোর্ডের পরিদর্শক আবুল মনছুর ভূঁঞার ঘুষ বাণিজ্য - dainik shiksha ঢাকা বোর্ডের পরিদর্শক আবুল মনছুর ভূঁঞার ঘুষ বাণিজ্য দীপু মনি-রতন সিন্ডিকেটের ফিরোজই শিক্ষা অধিদপ্তরের এ ডি! - dainik shiksha দীপু মনি-রতন সিন্ডিকেটের ফিরোজই শিক্ষা অধিদপ্তরের এ ডি! ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণার দাবি জামায়াতের - dainik shiksha ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণার দাবি জামায়াতের ভারতে পাঠ্যবই ছাপানোর বিপক্ষে ৯২ শতাংশ বাংলাদেশি - dainik shiksha ভারতে পাঠ্যবই ছাপানোর বিপক্ষে ৯২ শতাংশ বাংলাদেশি ভয়ংকর বিপদের মধ্যে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা: সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী - dainik shiksha ভয়ংকর বিপদের মধ্যে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা: সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0058670043945312