শীতের প্রকোপ বাড়ছে কুড়িগ্রামে - দৈনিকশিক্ষা

শীতের প্রকোপ বাড়ছে কুড়িগ্রামে

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি |

পৌষের শুরুতেই কুড়িগ্রামে বাড়তে শুরু করেছে শীতের প্রকোপ। উত্তরের হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন সেখানকার জনপদ। শুক্রবার ভোর থেকে সূর্যের দেখা মেলেনি। ঘন কুয়াশার কারণে জেলার ট্রেন ও নৌ চলাচলে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটে। ফলে দেরি করে ছাড়ে এসব যানবাহন। শীতে বেশি বিপাকে পড়েছেন নদী তীরবর্তী অঞ্চলের শিশু ও বয়স্করা।

এ অবস্থায় চলতি মাসের শেষের কয়েকটি দিন ও বছরের শুরুতে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার। আবহাওয়া অফিস জানায়, চলতি মাসের শেষের দিকে ও বছরের শুরুতে দেশের কোথাও কোথাও এক থেকে দুটি মৃদু কিংবা মাঝারি তীব্রতায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ধরলা নদীর তীরবর্তী এলাকার রিকশাচালক জয়নাল মিয়া দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, গত কয়েকদিন ধরে কুয়াশা পড়ছে। সেই সঙ্গে হিমেল বাতাসে ঠাণ্ডা বেড়ে যাওয়ায় কাজ করতে কষ্ট হচ্ছে। অর্থের অভাবে শীতবস্ত্রও কিনতে পারছি না। সরকারিভাবেও এখনো শীতবস্ত্র পাইনি।

একই এলাকার কৃষক রফিকুল হোসেন দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, শীত পড়লেও আলু ক্ষেতের পরিচর্চা, বীজতলা তৈরিসহ নানা কাজ করতে হয়। ঠান্ডায় কাজ করতে গিয়ে হাত পা ঠান্ডা হয়ে যায়। সর্দি, কাশিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই।

জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ও ত্রাণ ব্যবস্থাপনা শাখা সূত্রে জানা গেছে, জেলায় বিনামূল্যে বিতরণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে ৩৮ হাজার কম্বল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এসব কম্বল ইতোমধ্যে জেলার ৯ উপজেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।  

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তুহিন মিয়া দৈনিক শিক্ষাডটকমকে জানান, শুক্রবার সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামীতে এ তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।

 

দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে : আরেফিন সিদ্দিক - dainik shiksha দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে : আরেফিন সিদ্দিক এইচএসসির উত্তরপত্র জমা নিচ্ছে না বোর্ড - dainik shiksha এইচএসসির উত্তরপত্র জমা নিচ্ছে না বোর্ড কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় এতো ফেল! - dainik shiksha কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় এতো ফেল! বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ - dainik shiksha বিকল্প পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে: ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ - dainik shiksha ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের ৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0055420398712158