সাধারণ শিক্ষার্থীদের দেওয়া পদত্যাগপত্রে সই করলেন তিতুমীর কলেজ অধ্যক্ষ - দৈনিকশিক্ষা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের দেওয়া পদত্যাগপত্রে সই করলেন তিতুমীর কলেজ অধ্যক্ষ

দৈনিক শিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

সাধারণ শিক্ষার্থীদের দেওয়া পদত্যাগপত্রে সই করেছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ফেরদৌস আরা বেগম।  রোববার (১১ আগস্ট) দুপুর ১টার দিকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের দেওয়া পদত্যাগত্রে স্বাক্ষর করার পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিজয় মিছিল করে।

শিক্ষার্থীদের ফেসবুক থেকে জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের অভিযোগ অধ্যক্ষ ফেরদৌস আরা বেগম ছাত্রলীগের সাথে লিয়াজো করে কলেজের প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছিলেন। এর ফলে কলেজে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছিল। শিক্ষার্থীরা এই অভিযোগে ক্ষুব্ধ হয়ে বারবার বিক্ষোভ ও আন্দোলনে নামেন। তাঁরা অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবি করেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানান। 

শিক্ষার্থীরা বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে তিতুমীর কলেজের একজন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন এবং অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। কলেজ অধ্যক্ষ কোনও শিক্ষার্থীদের খোঁজ-খবর নেননি। এমনকি শিক্ষার্থীদের যে যৌক্তিক আন্দোলন সেটির প্রতিও তার অনেক বিদ্বেষ ছিল। তিনি সরাসরি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। যার কারণে শিক্ষার্থীদের এই যৌক্তিক আন্দোলনে আহত নিহত কারোর খোঁজ নেননি। 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তিতুমীর কলেজ ছাত্র শাখার সমন্বয়করা বলেন, একজন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা ও সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ কীভাবে কোন আইনে সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে তা বোধগম্য নয়। তিনি সরাসরি ছাত্রলীগের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে কাজ করতেন। অন্যান্য ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা বা সাধারণ শিক্ষার্থীরা যখন ক্যাম্পাসে মার খেতো তখন অধ্যক্ষ চুপ করে থাকতেন। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দিতেন।

চেষ্টা করেও অধ্যক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।  

অধ্যক্ষের অনুপস্থিতিতে শিক্ষকদের বেতন সভাপতির একক স্বাক্ষরে - dainik shiksha অধ্যক্ষের অনুপস্থিতিতে শিক্ষকদের বেতন সভাপতির একক স্বাক্ষরে জোর করে পদত্যাগ, ভালো নেই স্ট্রোক করা সেই অধ্যক্ষ - dainik shiksha জোর করে পদত্যাগ, ভালো নেই স্ট্রোক করা সেই অধ্যক্ষ বরিশালে থানায় শিক্ষার্থীদের হামলা-ভাঙচুর - dainik shiksha বরিশালে থানায় শিক্ষার্থীদের হামলা-ভাঙচুর হাজিরা মেশিন কাজে আসেনি ১৬৯ বিদ্যালয়ে, গচ্চা ৩৭ লাখ টাকা - dainik shiksha হাজিরা মেশিন কাজে আসেনি ১৬৯ বিদ্যালয়ে, গচ্চা ৩৭ লাখ টাকা পদ্মার ভাঙনে বিলীনের শঙ্কায় দুই স্কুল - dainik shiksha পদ্মার ভাঙনে বিলীনের শঙ্কায় দুই স্কুল কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0095310211181641