৫০০ প্রধান শিক্ষককে শিক্ষামন্ত্রীর বিশেষ বার্তা - দৈনিকশিক্ষা

৫০০ প্রধান শিক্ষককে শিক্ষামন্ত্রীর বিশেষ বার্তা

ফাহিম ফিরোজ |

নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে দেশের স্কুলগুলোর প্রধান শিক্ষকসহ সব শিক্ষককে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। নতুন শিক্ষাক্রম সম্পর্কে অভিভাবকদের জানাতে স্কুলগুলোতে অভিভাবক সমাবেশ আয়োজনেরও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। 

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সমস্যা ও উত্তরণের উপায় নিয়ে ঢাকা অঞ্চলের এগারো জেলার প্রায় পাঁচশ প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সভায় মন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। গত সোমবার রাতে এ সভা হয়। সভায় অংশ নেয়া প্রধান শিক্ষকরা বিষয়টি দৈনিক আমাদের বার্তাকে নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, সব অঞ্চলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গেই নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর সভার আয়োজন করা হচ্ছে। ঢাকা অঞ্চলের ৪৫৯ প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে সভায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অসুবিধা-পরামর্শ, নানা অপপ্রচার, প্রতি শাখায় শিক্ষার্থী সংখ্যা, মূল্যায়ন, শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জুম সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত থাকেন শিক্ষামন্ত্রী। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সভাপতিত্বে সভা সঞ্চালনা করেন অধিদপ্তরের কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী। 

সভা সূত্র জানায়, অপপ্রচার নিয়ে সতর্ক থাকতে প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকদের পরার্মশ দেয়া হয়েছে সভায়। তাদের জানানো হয়েছে, শিগগিরই মূল্যায়ন নির্দেশিকা স্কুলে-স্কুলে যাচ্ছে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের তথ্য সংগ্রহে আগামী নভেম্বর মাসে একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে। নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় ভর্তিও নতুন পদ্ধতি অনুসরণ করে হবে বলে জানানো হয়েছে সভায়। আর প্রতি শাখায় ৫৫ জন শিক্ষার্থী নিশ্চিত করা, টিচার্স গাইড অনুসরণ ও অভিভাবকদের নতুন শিক্ষাক্রম সম্পর্কে জানানোর নির্দেশনা এসেছে।

সভায় অংশ নিয়েছিলেন ঢাকা মহানগরীর শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও রাজধানীর মিরপুরের মডেল একাডেমির প্রধান শিক্ষক শুভাশীষ কুমার বিশ্বাস। তিনি দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম একটি যুগান্তকারী শিক্ষাক্রম। এটি নিয়ে নানা অপপ্রচার চলছে। রাজধানীর নামীদামী কয়েকটি স্কুলের সামনে অভিভাবকরা জামায়েতও হয়েছিলেন। তবে সভায় ওই স্কুলগুলো প্রধান বা সহকারী প্রধানরা শিক্ষামন্ত্রীকে জানিয়েছেন, জমায়েত হওয়াদের মধ্যে আসল অভিভাবক ছিলেন না। সভায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অভিভাবকদের নতুন শিক্ষাক্রমের ক্লাস পর্যবেক্ষণের সুযোগ দেয়া, অভিভাবক সমাবেশ আয়োজন ও ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির সদস্যদের সম্পৃক্ত করার বিষয়ে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়া সভায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে প্রধান শিক্ষকদের মতামত নেয়া হয়। 

সভায় অংশ নেয়া প্রধান শিক্ষকরা দৈনিক আমাদের বার্তাকে জানান, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে কি কি অসুবিধা হচ্ছে তা জানতে চেয়েছেন মন্ত্রী। প্রধান শিক্ষকরা নিজ নিজ মতামত জানিয়েছেন। অনেকে প্রধান শিক্ষক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ বৃদ্ধির পরামর্শ দিয়েছেন। তারা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়টি তারা বুঝতে পারছেন না। বিশেষ করে শিখনকালীন মূল্যায়ন নিয়ে অষ্পষ্টতা রয়েছে। এ বিষয়ে মাস্টার ট্রেইনারদের সঙ্গে আলোচনা করতে শিক্ষকদের বলা হয়েছে। সভায় আরো জানানো হয়েছে, বাৎসরিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা শিগগিরই স্কুলগুলোতে পাঠানো হবে। 

সভায় ভিকারুন নিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ বলেছেন, তার কলেজের সামনে যারা মানববন্ধন করেছিলেন তাদের কেউই প্রকৃত অভিভাবক নন। কর্মকর্তারাও জানিয়েছেন, যেসব অভিভাবক নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের বিরোধিতা করছেন তাদের অনেকেই অভিভাবক নয়। অনেক ক্ষেত্রে তারা রাজনৈতিকভাবেও প্রভাবিত হচ্ছেন।  

সভায় আরো জানানো হয়, এখন থেকে স্কুলে প্রতি শাখায় ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। এ বিষয়টি সরকারি-বেসরকারি স্কুলের ভর্তি নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। 
 
সভায় জানানো হয়েছে, নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় ভর্তি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও সে পরীক্ষার মূল্যায়ন নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে হবে।  

সভায় এও জানানো হয়, জেলা পর্যায়ের মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রায় শেষ। আগামী নভেম্বর মাসের শুরু থেকে উপজেলা পর্যায়ের মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হবে। আর ১ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত শিক্ষকরা অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন নিয়ে প্রশিক্ষণ পাবেন।

সভা সূত্রমতে, নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের তথ্য সংগ্রহে আগামী নভেম্বর মাসের শুরুতে একটি অ্যাপ চালু হচ্ছে। এ অ্যাপে শিক্ষকদের শিক্ষার্থীর শিখনকালীন ও সামস্টিক মূল্যায়নের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে শিক্ষকদের। এ অ্যাপে সংরক্ষিত তথ্য শিক্ষার্থীর একটি আইডিতে সংরক্ষিত থাকবে। যা পরবর্তী শ্রেণিতেও শিক্ষকরা দেখতে পারবেন। আগামী নভেম্বর মাসের ৫ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে এ অ্যাপটি চালু হওয়ার সম্ভাবনা আছে।  

নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে দেশের স্কুলগুলোর প্রধান শিক্ষকসহ সব শিক্ষককে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। নতুন শিক্ষাক্রম সম্পর্কে অভিভাবকদের জানাতে স্কুলগুলোতে অভিভাবক সমাবেশ আয়োজনেরও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সমস্যা ও উত্তরণের উপায় নিয়ে ঢাকা অঞ্চলের এগারো জেলার প্রায় পাঁচশ প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সভায় মন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। গত সোমবার রাতে এ সভা হয়। সভায় অংশ নেয়া প্রধান শিক্ষকরা বিষয়টি দৈনিক আমাদের বার্তাকে নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, সব অঞ্চলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গেই নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর সভার আয়োজন করা হচ্ছে। ঢাকা অঞ্চলের ৪৫৯ প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে সভায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অসুবিধা-পরামর্শ, নানা অপপ্রচার, প্রতি শাখায় শিক্ষার্থী সংখ্যা, মূল্যায়ন, শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইত্যাদি নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। জুম সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত থাকেন শিক্ষামন্ত্রী। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সভাপতিত্বে সভা সঞ্চালনা করেন অধিদপ্তরের কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী।

সভা সূত্র জানায়, অপপ্রচার নিয়ে সতর্ক থাকতে প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকদের পরার্মশ দেয়া হয়েছে সভায়। তাদের জানানো হয়েছে, শিগগিরই মূল্যায়ন নির্দেশিকা স্কুলে-স্কুলে যাচ্ছে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের তথ্য সংগ্রহে আগামী নভেম্বর মাসে একটি অ্যাপ চালু করা হচ্ছে। নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় ভর্তিও নতুন পদ্ধতি অনুসরণ করে হবে বলে জানানো হয়েছে সভায়। আর প্রতি শাখায় ৫৫ জন শিক্ষার্থী নিশ্চিত করা, টিচার্স গাইড অনুসরণ ও অভিভাবকদের নতুন শিক্ষাক্রম সম্পর্কে জানানোর নির্দেশনা এসেছে।

সভায় অংশ নিয়েছিলেন ঢাকা মহানগরীর শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও রাজধানীর মিরপুরের মডেল একাডেমির প্রধান শিক্ষক শুভাশীষ কুমার বিশ্বাস। তিনি দৈনিক আমাদের বার্তাকে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম একটি যুগান্তকারী শিক্ষাক্রম। এটি নিয়ে নানা অপপ্রচার চলছে। রাজধানীর নামীদামী কয়েকটি স্কুলের সামনে অভিভাবকরা জামায়েতও হয়েছিলেন। তবে সভায় ওই স্কুলগুলো প্রধান বা সহকারী প্রধানরা শিক্ষামন্ত্রীকে জানিয়েছেন, জমায়েত হওয়াদের মধ্যে আসল অভিভাবক ছিলেন না। সভায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। অভিভাবকদের নতুন শিক্ষাক্রমের ক্লাস পর্যবেক্ষণের সুযোগ দেয়া, অভিভাবক সমাবেশ আয়োজন ও ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডির সদস্যদের সম্পৃক্ত করার বিষয়ে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়া সভায় নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে প্রধান শিক্ষকদের মতামত নেয়া হয়।

সভায় অংশ নেয়া প্রধান শিক্ষকরা দৈনিক আমাদের বার্তাকে জানান, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে কি কি অসুবিধা হচ্ছে তা জানতে চেয়েছেন মন্ত্রী। প্রধান শিক্ষকরা নিজ নিজ মতামত জানিয়েছেন। অনেকে প্রধান শিক্ষক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ বৃদ্ধির পরামর্শ দিয়েছেন। তারা জানিয়েছেন শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়টি তারা বুঝতে পারছেন না। বিশেষ করে শিখনকালীন মূল্যায়ন নিয়ে অষ্পষ্টতা রয়েছে। এ বিষয়ে মাস্টার ট্রেইনারদের সঙ্গে আলোচনা করতে শিক্ষকদের বলা হয়েছে। সভায় আরো জানানো হয়েছে, বাৎসরিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা শিগগিরই স্কুলগুলোতে পাঠানো হবে।

সভায় ভিকারুন নিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ বলেছেন, তার কলেজের সামনে যারা মানববন্ধন করেছিলেন তাদের কেউই প্রকৃত অভিভাবক নন। কর্মকর্তারাও জানিয়েছেন, যেসব অভিভাবক নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের বিরোধিতা করছেন তাদের অনেকেই অভিভাবক নয়। অনেক ক্ষেত্রে তারা রাজনৈতিকভাবেও প্রভাবিত হচ্ছেন।  

সভায় আরো জানানো হয়, এখন থেকে স্কুলে প্রতি শাখায় ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। এ বিষয়টি সরকারি-বেসরকারি স্কুলের ভর্তি নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

সভায় জানানো হয়েছে, নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় ভর্তি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও সে পরীক্ষার মূল্যায়ন নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে হবে।  

সভায় এও জানানো হয়, জেলা পর্যায়ের মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম প্রায় শেষ। আগামী নভেম্বর মাসের শুরু থেকে উপজেলা পর্যায়ের মাস্টার ট্রেইনারদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হবে। আর ১ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত শিক্ষকরা অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন নিয়ে প্রশিক্ষণ পাবেন।

সভা সূত্রমতে, নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের তথ্য সংগ্রহে আগামী নভেম্বর মাসের শুরুতে একটি অ্যাপ চালু হচ্ছে। এ অ্যাপে শিক্ষকদের শিক্ষার্থীর শিখনকালীন ও সামস্টিক মূল্যায়নের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে শিক্ষকদের। এ অ্যাপে সংরক্ষিত তথ্য শিক্ষার্থীর একটি আইডিতে সংরক্ষিত থাকবে। যা পরবর্তী শ্রেণিতেও শিক্ষকরা দেখতে পারবেন। আগামী নভেম্বর মাসের ৫ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে এ অ্যাপটি চালু হওয়ার সম্ভাবনা আছে। 

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

হামলায় মোল্লা কলেজের ৩ শিক্ষার্থী নিহত, দাবি কর্তৃপক্ষের - dainik shiksha হামলায় মোল্লা কলেজের ৩ শিক্ষার্থী নিহত, দাবি কর্তৃপক্ষের সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত - dainik shiksha সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত নৈরাজ্যকারীদের প্রতিহত করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান কাজ: সারজিস - dainik shiksha নৈরাজ্যকারীদের প্রতিহত করা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান কাজ: সারজিস মিনিস্ট্রি অডিটরদের গরুর দড়িতে বাঁধবেন শিক্ষকরা! - dainik shiksha মিনিস্ট্রি অডিটরদের গরুর দড়িতে বাঁধবেন শিক্ষকরা! সোহরাওয়ার্দী কলেজ বন্ধ ঘোষণা - dainik shiksha সোহরাওয়ার্দী কলেজ বন্ধ ঘোষণা সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত - dainik shiksha সাত কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে অনতিবিলম্বে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্ত করতে হবে: নুর - dainik shiksha অনতিবিলম্বে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় এমপিওভুক্ত করতে হবে: নুর কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক - dainik shiksha কওমি মাদরাসা একটি অসমাপ্ত প্রকাশনার কপিরাইট সত্ত্ব পেলেন লেখক দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0077559947967529